বরগুনায় দেশের দক্ষিণা জনপদের সকল পর্যটন কেন্দ্র দেশের এবং বিশ্ব সমাজে জনপ্রিয় ও পরিচিতি করে তুলতে পাথরঘাটা উপজেলার হরিণ বাড়িযা, বিহঙ্গদ্বীপ ও নীলীমা পয়েন্ট ক্যাস্পেইন অনুষ্ঠিত হয়। সোমবার উপকূলীয় পরিবেশ প্রেমিক সংবাদ কর্মীরা সাপ্তাহিক বিষখালী পত্রিকা ও সমকাল সুহৃদ এ ক্যাস্পেইনের আয়োজনে করে। এ সময় দক্ষিণের এসব পর্যটন কেন্দ্রগুলোকে পুর্ণাঙ্গ পর্যটন কেন্দ্রের দাবি তোলা হয়। ক্যাস্পেইনে অংশ নেন, দৈনিক সমকাল প্রতিনিধি ও সাপ্তাহিক বিষখালী পত্রিকার সম্পাদক আব্দুস সালাম সিদ্দিকী, বেতাগী প্রেস ক্লাবের সভাপতি ও দৈনিক ভোরের পাতার প্রতিনিধি সাইদুল ইসলাম মন্টু, বেতাগী প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ও দৈনিক যায়যায়দিন প্রতিনিধি লায়ন শামীম সিকদার, সহ-সভাপতি ও আমাদের সময় প্রতিনিধি মো. মহসিন খান, পাথরঘাটা প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি ও দৈনিক কালেরকন্ঠ’র পাথরঘাটা প্রতিনিধি মির্জা এস.আই খালিদ, দৈনিক সমকালের পাথরঘাটা প্রতিনিধি ইমাম হোসেন, ইতালী বাংলা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক এমডি রিয়াজ হোসেন, বেতাগী প্রেসক্লাবের সদস্য ও দৈনিক খবরপত্র প্রতিনিধি আবুল বাসার খান, সংবাদকর্মী দৈনিক মানব কন্ঠ প্রতিনিধি আবদুল কাইয়ূম, দৈনিক গণকন্ঠের প্রতিনিধি শাহাদাত হোসেন, দৈনিক আমার সংবাদ প্রতিনিধি মো: সুজন সহ এ সময় বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষ এর সাথে একাত্মতা প্রকাশ করে। প্রথম আলোর বরিশাল বিভাগীয় প্রতিনিধি এম.জসিম বলেন, প্রচুর সম্ভবনাময় দক্ষিণের পর্যটন কেন্দ্রগুলো এখনো উম্মোচিত হয়নি। দেশের মানুষের কাছে অনেকটাই অজানা রয়েছে। তাই উম্মোচিত জরুরি হয়ে পরেছে। পর্যটন কেন্দ্রগুলোকে জনপ্রিয়, আধূনিকায়ন ও যুগোপোযেগি করতে হবে। এটি একটি ভাল উদ্যোগ। শুধূ সংবাদ কর্মি নয় এ জন্য উপজেলা, জেলা ও বিভাগীয় প্রশাসন সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে। পর্যটন নিয়ে কাজ করেন এমনই এক সংবাদকর্মি আরিফুর রহমান জানান, দেশের দক্ষিনের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের আকর্ষনে নানা প্রতিকূলতা ডিঙিয়ে পর্যটকরা আসেন কিছুটা প্রশান্তির খোঁজে। এভাবে মানুষকে সচেতন এবং সরকারি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানকে উদ্যোগী করে তুলতে পারলে এখানে পর্যটন অবকাঠামো গড়ে উঠবে। এ থেকে সরকারের বিপুল পরিমান রাজস্ব আয় হতে পারে। বরগুনা জেলা প্রশাসক হাবীবুর রহমান বলেন, পর্যটকদের চাহিদানুযায়ী প্রশাসনের পক্ষ থেকে এসব পর্যটনকেন্দ্র উন্নয়নে সব ধরনের পদক্ষেপ নেওয়া হবে।