মহামারী করোনার কঠিন দুঃসময়ে প্রথম ধাপের সকল ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচন আপাতত স্থগিত। বাদ যায়নি স্বরূপকাঠি উপজেলার সকল ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচন। কিন্তু এত কিছুর পরও বলদিয়া ইউনিয়নে স্বাস্থ্য বিধি মেনে চলে সুকৌশলে সাধারণ মানুষের খোঁজ খবর নিয়ে যাচ্ছে যত্রতত্র ভাবে। পাশাপাশি গত কয়েক বছর ধরে দৈহারী ইউনিয়নের মধ্যে প্রতিটি ওয়ার্ডের সাধারণ মানুষের খোঁজ খবর নিয়ে লাইম লাইটে চলে এসেছে। আর তারই ধারাবাহিকতায় ইউনিয়নের সাধারণ মানুষের মধ্যে সুুুুন রয়েছে। আর হ্যা আমরাও প্রিয় পাঠকদের জন্য বলছিলাম বর্তমান সময়ের আলোচিত ও জনপ্রিয় উদীয়মান নেতা জাহারুল ইসলামের কথা। বলদিয়া ইউনিয়নের সানেক প্রয়াত জনপ্রিয় মেম্বার মোঃ সত্তারের সুঢ়োগ্য সন্তান মোঃ জহিরুল ইসলাম। এবারের ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনে সতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করেেত মাঠে রয়েছে। যদিও করোনার কঠিন দুঃসময়ে স্থানীয় আপাতত বন্ধ। কিন্তু তার পরও সময়ের আলোচিত সমাজ সেবক ইতিমধ্যে বর্তমান সময়ের সকল প্রার্থীদের মাথা ব্যাথার কারন হয়ে দাঁড়িয়েছে। নিজ যোগ্যতায় এবং প্রয়াত বাবার আদর্শে উজ্জীবীত হয়েই সুকৌশলে একের পর এক গঠন মূলক কাজ করে যাচ্ছে। বর্তমান সময়ে দৈহারী ইউনিয়নের সকল ভোটারদের দুয়ারে দুয়ারে গিয়ে খোঁজ খবর নিতে ভুল করেননি। সমর্থন অনুযায়ী আর্থিক সাহায্য সহযোগিতা করে যাচ্ছে যত্রতত্র ভাবে। এ ব্যাপারে বর্তমান সময়ের নুতন প্রজন্মের ভোটাররা গণ মাধ্যম কর্মীদের বলেন, আমাদের এলাকায় চলতি সময়ে নিঃসন্দেহে একজন ভালো মানুষ। হিঃসা ও নোংরা রাজনীতি না থাকায় চলতি সময়ে সকলের সুনজরে রয়েছে। তবে ভিন্ন কথা বলেন বেশ কিছু প্রবীণ ভোটাররা। তারা নাম না প্রকাশের শর্তে গণ মাধ্যম কর্মীদের বলেন,বর্তমান সময়ে আমাদের বর্তমান চেয়ারম্যান নৌকার কান্ডারী। কিন্তু বিগত সময়ে বহু বিতর্কিত কর্মকা-ের সাথে জড়িত ছিল। অপর দিকে সাবেক জনপ্রিয় চেয়ারম্যানও বর্তমান প্রার্থী মোঃ মিজানুর রহমান মিন্টু একজন দক্ষ লোক। তবে বিগত সময়ে বি এন পির লোক হওয়ায় কমবেশি বিতর্ক রয়েছে। সর্বশেষ কথা হয় বর্তমান সময়ের আলোচিত ও জনপ্রিয় উদীয়মান রাজনৈতিক নেতা মোঃ জাহারুল ইসলামের সাথে। একান্ত আলাপ চারিতায় গণ মাধ্যম কর্মীদের বলেন, প্রথমে আমি জাতীর জনকের আদর্শের সৈনিক। বাংলাদেশের স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শের গড়া দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়নের অগ্রযাত্রাকে সকল মানুষের কাছে পৌঁছাতে বদ্ধ পরিকর। তাই এলাকার বেশির ভাগ ভোটারদের অনুরোধে এবারের ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচন করে যাচ্ছি। আমি একজন খাদেম আর সেই খাদেম হয়ে নিজেকে উজাড় করে দিতে চাই দৈহারী ইউনিয়নের সাধারণ মানুষের জন্য। আমার প্রতিক হল আনারস। মিডিয়ার আর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি আরও বলেন আমি কারো সমালোচনার বিশ্বাসী নই। বরং আমার যোগ্যতা দিয়ে সকলের সুনজরে আছি আগামীর জন্য।এবারের নির্বাচন যদি সুষ্ঠু ও নিরেপক্ষ হয় তাহলে সাধারণ ভোটাররা সঠিক জবাব দিতে ভুল করবে না।