সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ০২:০০ পূর্বাহ্ন

গুয়ারেখার ইউনিয়ন নির্বাচনে চমক দেখাতে মানবতার ফেরিওয়ালা মোঃ মিজান গাজী

নিয়াজ মোর্শেদ (স্বরূপকাঠি) পিরোজপুর :
  • আপডেট সময় রবিবার, ১৮ জুন, ২০২৩

মানুষ মানুষের জন্য, আর জীবন জীবনের জন্য”, আর সেই শ্লোগানকে সামনে রেখে মানবতার ফেরিওয়ালা হিসেবে নিজেকে গড়ে তুলতে সক্ষম হয়েছে। বিগত সময়ে ধর্মের প্রতি দারুণ আন্তরিক। জীবন যুদ্ধে একজন চমৎকার মানুষ বলা যায় নিঃসন্দেহে। গুয়ারেখা ইউনিয়নের পাটিকেলবাড়ী গ্রামের বাসিন্দা মৃত মোঃ সেপ্তার হোসেন গাজীর সুযোগ্য পুত্র মোঃ মিজানুর রহমান মিজান গাজী। সদালাপী এবং মানব দরদী হিসেবে চমৎকার। হাঁটি হাঁটি পা করে আজ একজন সফল ব্যাবসায়ী হিসেবে গড়ে তুলতে সক্ষম হয়েছে। দলমত নির্বিশেষে গুয়ারেখা ইউনিয়নের মধ্যে একটা দারুণ সুনাম অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে ইতিমধ্যে। আর সেই কারণে গুয়ারেখা ইউনিয়নের বাসিন্দারা আটঘাট বেধে নেমেছেন জনপ্রিয় ও মানব দরদী মিজান গাজীকে নিয়ে। আগামী ইউনিয়ন পরিষদের শূন্য পদের নির্বাচনে সন্মানিত একজন প্রার্থী। সদ্য প্রয়াত বীর মুক্তিযোদ্ধা আঃ রব সিকদার মৃত্যু বরন করেন। আর সেই কারণে চেয়ারম্যান পদ শূন্য হয়। আর এ কারণে গুয়ারেখা ইউনিয়নের মধ্যে বর্তমানে স্থানীয় রাজনীতির মধ্যে তিনভাবে বিভক্ত হয়ে পড়ে সাধারণ ভোটাররা। ক্ষমতাসীন দলের বেশীরভাগ লোকজন স্থানীয় নির্বাচনে যোগ্য প্রার্থীর দাবি জানান। নাম না প্রকাশের শর্তে বলেন, আমরা সাবেক চেয়ারম্যান বাবু শুভ্রত ঠাকুরকে নৌকার কান্ডারী হিসেবে পেয়ে ছিলাম”। কিন্তু যোগ্য প্রার্থী হয়েও বিদ্রোহী প্রার্থীর টাকার কাছে হেরে যায়। আমরা সকলেই সহমত এলাকার স্বার্থে এরকম পোষণ করি যোগ্য প্রার্থীর পক্ষে জনমত গড়ে তোলা হবে”। নৌকার কান্ডারী সাবেক চেয়ারম্যান বাবু শুভ্রত ঠাকুরের মত বাঘা প্রার্থীও হেরে গেছেন। এ ব্যাপারে কথা হয় গুয়ারেখা ইউনিয়নের বেশ কিছু সুশীল সমাজের লোকজনের সাথে। খোলামেলা কতা হয় গণমাধ্যম কর্মীদের সাথে। গুয়ারেখা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান শূন্য পদের জন্য নৌকার টিকেট পাওয়া নারী নেত্রী উপযুক্ত নয়।অভিযোগ উঠেছে যোগ্য প্রার্থীদের সুকৌশলে এডিয়ে গিয়ে অর্থের বিনিময়ে নৌকার টিকেট বরাদ্দ দেয়। নাম না প্রকাশের শর্তে বহু হিন্দু সম্প্রদায়ের শীর্ষ নেতৃবৃন্দ বলেন, “ শুভ্রত ঠাকুরের প্রতি অনিহা আছে। তাই বলে বর্তমান সময়ে নৌকার টিকেট পাওয়া প্রার্থীর কি কি যোগ্যতা আছে। বর্তমান প্রার্থী প্রয়াত চেয়ারম্যান আঃ রব সিকদারের পুত্র বঁধু। প্রকৌশলী পলাশের সহধর্মিণী। এদিকে গুয়ারেখা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান পদের শূন্য আসেনের নির্বাচন নিয়ে টানটান উত্তেজনা বিরাজ করছে। সরেজমিনে যাওয়া গণমাধ্যম কর্মীদের মাঠ জরিপে সুস্পষ্ট ইঙ্গিত দিচ্ছে, সরকারি দলের মধ্যে দারুণ গ্রুপিংয়ের মধ্যে স্থানীয় রাজনীতির মাঠ”। এলাকার বেশির ভাগ লোকজন সরাসরি কথা না বললেও যোগ্য প্রার্থীর জন্য জীবন যুদ্ধে নেমে পড়েছেন।দলমত নির্নিমেষ অযোগ্য প্রার্থীর বিপক্ষে অবস্থান নেয়। এলাকার বেশীরভাগ লোকজন গণ মাধ্যম কর্মীদের আরও বলেন, আমরা যোগ্য প্রার্থী খুজে পেয়েছি। আর সেই প্রার্থী হলেন আমাদের গুয়ারেখা ইউনিয়নের আর্শীবাদ সকলের সুনজরে থাকা মানব দরদী মোঃ মিজান গাজী।শ্লোগানে শ্লোগানে মুখরিত “হিন্দু মুসলিম বেঁধেছে জোট, যোগ্য প্রার্থীকে দিবেন ভোট “। আর হ্যা আমরাও সুপ্রিয় পাঠকের জন্য বলছিলাম বিশিষ্ট শিল্পপতি পাটিকেলবাড়ী গ্রামের সন্তান মোঃ মিজান গাজীর কথা। জেলার ও স্থানীয় বেশ কয়েকজন গণমাধ্যম কর্মীদের অক্লান্ত পরিশ্রমে সঠিক তথ্য তুলে ধরেন সুপ্রিম পাঠকের জন্য। আওয়ামী লীগের বেশীরভাগ লোকজন সহ সাধারণ ভোটাররা মিজান গাজীর পক্ষে অবস্থান। পাশাপাশি স্থানীয় শক্তিশালী বি এন পির কর্মী বাহিনী সরাসরি যোগ্য প্রার্থীর পক্ষে। অবশ্য স্থানীয় বিএনপির শীর্ষ নেতৃবৃন্দ বলেন, আমাদের দল স্থানীয় নির্বাচনে অংশ গ্রহণ করেন না। তাই দলের সচেতন ভোটাররা যোগ্য প্রার্থীর পক্ষে রয়েছেন। সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী কথা হয় ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতির সাথে। তিনি অকপটে গণমাধ্যম কর্মীদের আহমরি কিছুই বলতে চায়নি। সকল প্রশ্নের জবাব এড়িয়ে যায় সুকৌশলে। তবে এটা সুস্পষ্ট ইঙ্গিত দিচ্ছে, “ নৌকার টিকেট পাওয়া প্রার্থী মনপুত হয়নি। সরাসরি কোন ধরনের কথা বললেন না। তবে বেশির ভাগ লোকজন সরাসরি কথা বলেন, “ নৌকা নয় বরং যোগ্য প্রার্থী চাই। আমরা উন্নয়ন চাই সমগ্র ইউনিয়নের। এদিকে কথা হয় সময়ের আলোচিত এবং মানবতার ফেরিওয়ালা মোঃ মিজানুর রহমান মিজান গাজীর সাথে। তিনি অকপটে বলেন, আমি সব সময় মানুষের সেবায় নিয়োজিত। ধর্মের ও কর্মের মধ্যে বেঁচে থাকতে চাই। আমি আমার সামর্থ্য অনুযায়ী আমার ইউনিয়নের জন্য সদা নিয়োজিত। আমি নির্বাচনে বিশ্বাসী ছিলাম না। কিন্তু কয়েক শতাধিক সাধারণ ভোটাররা আমাকে বার বার অনুরোধ করেন এলাকার একজন অভিভাবক হওয়ার জন্য। বহু হিন্দু মুসলিম শীর্ষ নেতৃবৃন্দও অনুরোধ করেন গুয়ারেখা ইউনিয়নের জন্য কিছু করার। আমি সাধারণ মানুষের মুখের দিকে তাকিয়ে না বলতে পারিনি। তিনি আরও বলেন, “আমি সকলের আর্শীবাদ নিয়ে মানবতার সেবায় নিয়োজিত থাকবো ইনশাআল্লাহ। মানবতার ফেরিওয়ালা হিসেবে সকলের মধ্যে বেঁচে থাকতে চাই। আমার জন্য এবং সকল ভোটারদের জন্য দোয়া চাই। মহান আল্লাহ সহায় হোক সকলের জন্য।




শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর









© All rights reserved © 2020 khoborpatrabd.com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com