২০২২ সালের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে মৌলভীবাজার তথা দেশের মধ্যে ইতিহাস গড়েছিলেন ১৩ দিনের প্রচারণার মানুষের ভালোবাসায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছিলেন মৌলভীবাজার জেলার কমলগঞ্জ উপজেলার ১ নং রহিমপুর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান বিশিষ্ট ব্যবসায়ী দানবীর ব্যক্তিত্ব মরহুম সিরাজুল ইসলাম সাহেবের পুত্র বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ৩নং মুন্সীবাজার ইউনিয়ন পরিষদের বর্তমান চেয়ারম্যান গরীবের বন্ধুখ্যাত বিশিষ্ট দানশীল ব্যক্তি প্রকৌশলী নাহিদ আহমেদ তরফদার। ২০২২ সালের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের আগে তিনি ঘোষণা দিয়েছিলেন সরকার থেকে যত টাকা তিনি ভাতা (সম্মানী) পাবেন বিভিন্ন ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান ও অসহায় হতদরিদ্র মানুষের মধ্যে বিলিয়ে দিবেন এরই ধারাবাহিকতায় বিগত জুলাই-২৩ হতে ডিসেম্বর-২৩ পর্যন্ত সম্মানী ভাতা মোট ২৭০০০৳ হাজার টাকা এর সাথে উনার ব্যক্তিগত তহবিল হতে আরও ১৩০০০ হাজার টাকা যোগ করে মোট ৪০,০০০ হাজার টাকা ইউনিয়নের রুপসপুর, পশ্চিম রুপসপুর এবং আংশিক রামেশ্বরপুর কবরস্থানের সংরক্ষণ ও পরিচালনা কমিটির সভাপতি আব্দুল করিম সাহেবসহ তাদেরকে ২০,০০০৳ কবরস্থানের সীমানা প্রাচীর (বাউন্ডারি) নির্মানের জন্য হস্তান্তর করা হয় এবং বনবিষ্ণুপুর অংশের কবরস্থানের সীমানা প্রাচীর (বাউন্ডারি) নির্মানের জন্য কবরস্থান বাউন্ডারি কাজ পরিচালনা কমিটির পক্ষে মোঃ জয়নাল আবেদীনসহ তাদেরকে আরও ২০,০০০৳ টাকা প্রদান করা হয়। চেয়ারম্যান হবার আগে একজন একজন সফল ব্যবসায়ী হিসেবে মসজিদ, মাদ্রাসা, মন্দির ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান ও অসহায় হতদরিদ্র মানুষকে যেভাবে সাহায্য সহযোগিতা করে আসছিলেন তার কোন ব্যত্যয় ঘটেনি উনার ব্যক্তিগত পক্ষ থেকে সাহায্য সহযোগীতা চলমান রয়েছে, উনার কাছে এসে কেউ কোনো সময় খালি হাতে ফেরত যায়নি। স্থানীয় জনগনের সাথে কথা বলে জানা যায়, তিনি আর্তমানবতার কল্যানে নিজ তহবিল থেকে প্রচুর অর্থ ব্যয় করেছেন। এলাকার মানুষের বিপদে-আপদে নগদ অর্থ’সহ সব ধরনের সহযোগীতা করে আসছেন। প্রতিনিয়ত নিচ্ছেন এলাকার মানুষের সুখ দুঃখের খবর। তিনি তাঁর ইউনিয়নে বাল্য বিবাহ প্রতিরোধ, মাদক,জুয়া অসামাজিক কার্যকলাপের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে রয়েছেন, জনগনের গ্রাম্য বিষয় ও বিভিন্ন ধরনের সংঘাত ছাড়া অনেক বিষয়াবলী নিয়ে সালিশির কাজে নিয়ামিত নিয়োজিত রয়েছেন। দৈনিক খবরপত্র প্রতিনিধিকে প্রকৌশলী নাহিদ আহমেদ তরফদার জানান, ৩নং মুন্সিবাজার ইউনিয়নের মানুষের ভালোবাসা আমাকে সিক্ত করেছে। এলাকার হতদরিদ্র মানুষের পাশে থেকে তাদের কাছ থেকে যে ভালোবাসার সাড়া পেয়েছি যার ফলে ইউনিয়নবাসী ১৩ দিনের প্রচারণায় আমাকে চেয়ারম্যান হিসেবে ভোট দিয়ে বিপুল ভোটে বিজয়ী করেছেন। আমি এই ইউনিয়নের জনগনের সেবক ও সবার ভালোবাসা নিয়ে বেঁচে থাকতে চাই, যতদিন বেঁচে থাকবো আমার সামর্থ অনুযায়ী ধর্মীয় প্রতিষ্টান ও মানবিক কাজে সহযোগীতা অব্যাহত থাকবে।