আর মাত্র ০৬ দিন বাকী আছে নেছারাবাদ (স্বরূপকাঠি) উপজেলার নির্বাচনের। স্ব”ছ মন-মানসিকতার মানুষ হিসেবে ঝুড়ি মেলা ভার। শান্তির প্রতিকও বলা যায় নিঃসন্দেহে। আনারসের প্রতিক নিয়ে স্বরূপকাঠি উপজেলার নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী আলহাজ্ব মোঃ আঃ হক দারুণ শক্ত অবস্থানে রয়েছে । এবারের উপজেলা নির্বাচনে কঠিন ভোট যুূ্দ্েবর আবাস পাওয়া যাচ্ছে ইতিমধ্যে। তিন প্রার্থীর মধ্যে একমাত্র উদীয়মান নেতা,বর্তমান ভাইস চেয়ারম্যান রনী দত্ত ছাড়া কারও কোন ধরনের রিজার্ভ ভোট ব্যাংক নেই। স্বচ্ছতা ও নীতি আদর্শের রোল মডেল হিসেবে আলহাজ্ব মোঃ আঃ হক ভাইয়ের ঝুড়ি মেলা ভার। আর সেই কারণে স্বরূপকাঠি উপজেলার নির্বাচনে আলহাজ্ব আঃ হক সাধারণ মানুষের আস্থার প্রতিক। অবশ্য আগাম মন্তব্য করা দারুণ মুশকিল বলে বিজ্ঞ রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলেন ।অথচ এতকিছুর পরও সারেংকাঠী ও গুয়ারেখা ইউনিয়নের মধ্যে সাধারণ মানুষের ঢল নেমেছে। আর সেই কারণে সুপ্রিয় পাঠকদের জন্য কি‘ বাস্তব চিত্র তুলে ধরলেন আমাদের প্রতিনিধি। বিজ্ঞ রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা গণ মাধ্যম কর্মীদের আরও বলেন, বিগত বহু বছর আগে সাধারণ ভোটারদের মধ্যে হাহাকার সহ নানান ধরনের আতঙ্ক ছিল। অথচ গত পাঁচ বছর কোন ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার স্বীকার হয়নি সাধারণ ভোটাররা। আর সেই কারণে সাধারণ ভোটাররা এবারের নির্বাচন নিয়ে দারুণ হিসাব নিকাশ করে যাচ্ছে কৌশল অবলম্বন করে। নাম না প্রকাশের শর্তে কয়েক শতাধিক নারী পুরুষ ভোটাররা গণ মাধ্যম কর্মীদের বলেন, সাধারণ মানুষের আস্থার প্রতিক আলহাজ্ব মোঃ আঃ হক।জনমত জরিপেও সাধারণ ভোটাররা খোলামনে কথা বললেন। আর সেই সূত্র ধরেই আমাদের অনুসন্ধানী রিপোর্ট ধারাবাহিক ভাবে তুলে ধরলেন তৃতীয় পর্বের বাস্তব চিত্র সুপ্রিয় পাঠকদের জন্য। স্বরূপকাঠি প্রেসক্লাবের বহু গণ মাধ্যম কর্মীরা স্বরূপকাঠি উপজেলার নির্বাচনের সঠিক চিত্র তুলে ধরলেন ধারাবাহিক ভাবে। মাঠ পর্যায়ের সঠিক নির্বাচনের নিখুঁত তথ্য নিয়ে সমালোচনা কিংবা আলোচনার বাস্তব ইতিহাস তুলে ধরলেন। তারপরও সাধারণ মানুষের জন্য আমাদের ধারাবাহিক পর্ব উপজেলা নির্বাচন নিয়ে। এবারের উপজেলা নির্বাচনে বহুল আলোচিত ঘটনার প্রত্যক্ষ সাক্ষী সাধারণ ভোটাররা। বিগত সময়ের ভুক্তভোগীরা তাদের মনের ব্যাথার কথা তুলে ধরলেন সুকৌশলে। এবারের উপজেলা নির্বাচনে সাবেক চেয়ারম্যান ও সাধারণ সম্পাদক এস এম মুইদুল ইসলাম মুহিদের বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছেন স্থানীয় আওয়ামী লীগের বহু শীর্ষ নেতৃবৃন্দরা।সমগ্র সারেংকাঠী ও গুয়ারেখা ইউনিয়নের সাধারণ ভোটাররা মনে করেন নিঃসন্দেহে একজন সাদা মনের মানুষ আলহাজ্ব মোঃ আঃ হক। আর সেই কারণে এবারের নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী আলহাজ্ব মোঃ আঃ হক ভাইয়ের কথা না বললেই নয়।গত পাঁচ বছরের মধ্যে আঃ হক ভাইয়ের দ্বারা কেহই ক্ষতিগ্রস্থ হয়নি। বিগত বছরগুলোতে কোন ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনারও জন্ম দেয়নি। বর্তমান চেয়ারম্যান এবং চেয়ারম্যান প্রার্থী আলহাজ্ব মোঃ আঃ হক রাজনীতির মাঠে প্রতিহিংসার রাজনীতি পছন্দ করে না। সাধারণ মানুষের আস্থা আলহাজ্ব মোঃ আঃ হককে নিয়ে। নিঃসন্দেহে সকলের সুনজরে রয়েছে এবারের উপজেলা নির্বাচনে। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা গণ মাধ্যম কর্মীদের বলেন, শান্তির পরিবেশ তৈরি করতে একজন যোগ্য নেতার দাবীদার আনারসের প্রতিক পাওয়া চেয়ারম্যান প্রার্থী আলহাজ্ব আঃ হক। যেহেতু পূর্ব আকাশে দূর্যোগের ঘনঘটা আর নেই, নেই কোন রাজনীতির জটিল সমীকরণ। স্থানীয় আওয়ামী লীগ ও বি এনপির নেতা কর্মীরা ভেদাভেদ ভুলে গিয়ে চমৎকার সম্পর্ক সৃষ্টি করতে সক্ষম হয়েছে স্বরূপকাঠি উপজেলার রাজনীতির মাঠে। আওয়ামী লীগের সাধারণ মানুষেরা একমঞ্চে এবং এক কাতারে ছিল। আর সেই অসাধ্য সাধন সম্ভব হয়েছে বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আঃ হকের উদার মানবিক গুণাবলীর বদৌলতে।এদিকে আজকের আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সাদা মনের মানুষ এ্যাড. এস এম ফুয়াদ,বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ আঃ রাজ্জাক, গুয়ারেখা ইউনিয়নের গর্ব ও তিনবারের সফল সাবেক চেয়ারম্যান বাবু শুভ্রত ঠাকুর,,সারেংকাঠী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মোঃ নজরুল ইসলাম, সোহাগদল ইউনিয়নের সাবেক সফল চেয়ারম্যান মোঃ আলফাজ মিয়া। এছাড়াও উপজেলা আওয়ামী লীগের বহু শীর্ষ নেতৃবৃন্দ সহ উপজেলা যুবলীগ, ছাত্র লীগের বহু শীর্ষ নেতৃবৃন্দুরাও চমৎকার ও সময় উপযোগী বক্তব্য রাখেন। এব্যাপারে কথা হয় সুটিয়াকাঠী ইউনিয়নের কৃত্তি সন্তান,সাদা মনের মানুষ স্বরূপকাঠি উপজেলার নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী আলহাজ্ব মোঃ আঃ হকের সঙ্গে। তিনি দৃঢ় চিত্তে এবং একঝলক হাসি মুখে বললেন আলহামদুলিল্লাহ।বিগত বছরের মতো এবারও সাধারণ ভোটাররা আমাকে ভীষণ ভালবাসে। মনের টানে এবং ভালবাসার বদৌলতে আমাকে ভীষণ পছন্দ করে। গত নির্বাচনে জয়ী হওয়ার পর কি কাজ করলাম তার প্রত্যক্ষ সাক্ষী সাধারণ ভোটাররা। আমি কোন ধরনের তুখোড় রাজনৈতিক নেতা ছিলাম না। অথচ আড়ালে আবডালে থেকে সাধারণ ভোটাররা আমাকে ভালবেসে ভোট দিয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত করেছিলেন। সাধারণ মানুষের ভালবাসার প্রতিদান দেওয়ার জন্য এবারও নির্বাচন মাঠে আছি। মজার বিষয় বিগত বছরগুলোতে আমার সমস্যার কথাও সন্মানিত ভোটারদের নখদর্পনে। এবারের পরিবেশ ভিন্ন আর সেই কারণে স্বরূপকাঠি উপজেলার মধ্যে একজন জননন্দিত উন্নয়নের রূপকার এবং কর্মী বান্ধব নেতা মাননীয় সংসদ সদস্য মহিউদ্দিন মহারাজ ভাইয়ের মত নেতা আছে আমাদের সংসদীয় আসনে। তিনি আরও বলেন, একজন চমৎকার মানুষ মাননীয় সংসদ মহিউদ্দিন মহারাজ ভাইয়ের বদৌলতে আমাদের স্বরূপকাঠি উপজেলা হবে উন্নয়নের রোল মডেল। আগামী বছর গুলো হবে স্বরূপকাঠি উপজেলা জন্য উন্নয়নের বছর।এবারের উপজেলা নির্বাচনে সন্মানিত ভোটাররা আমাকে বিগত বছরের মত যেভাবে ভোট দিয়েছেন ঠিক এবারও আগামী ২১ তারিখ ভোট দিবেন। আমি আবারও বলি, সন্মানিত ভোটারদের ভালবাসার প্রতিদান দেওয়ার জন্য আমি বদ্ধপরিকর। আমার নির্বাচনী প্রতিক আনারস।