শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১১:২৯ অপরাহ্ন
শিরোনাম ::
বিজয় ছিনিয়ে নিতে ষড়যন্ত্র চলছে: নজরুল ইসলাম খান পতিত আ’লীগ সরকারের কবল থেকে ভিক্ষুকরাও রেহাই পায় নাই : ডা. শফিকুর রহমান জাতির মুক্তির জন্য ঐক্যবদ্ধ থাকার বিকল্প নেই : তারেক রহমান ব্যবসায়ী ওয়াদুদ হত্যা: সাবেক ডিসি মশিউর সাত দিনের রিমান্ডে ভারতে ‘অবৈধ’ শেখ হাসিনা, এখন কী পদক্ষেপ নেবে ভারত দেশবাসী তারেক রহমানের নেতৃত্বে নতুন বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন দেখছে ফোন নম্বর মুখস্থ থাকাই কাল হলো তোফাজ্জলের? আরও কিছু সংস্কার কমিশন করার পরিকল্পনা আছে : নাহিদ মুসল্লিদের প্রতিরোধের মুখে স্বৈরাচারী হাসিনার নিযুক্ত খতিব রুহুল আমিনের পলায়ন আইন নিজের হাতে তুলে নেয়া দেশের জন্য অশনিসংকেত: অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার

শিক্ষার্থীদের তোপের মুখে একই দিনে কলেজের অধ্যক্ষ ও প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকার পদত্যাগ

তৈয়বুর রহমান (কালীগঞ্জ) গাজীপুর
  • আপডেট সময় বৃহস্পতিবার, ২৯ আগস্ট, ২০২৪

বিভিন্ন অনিয়ম, দুর্নীতি, স্বেচ্ছাচারিতা, অদক্ষতা ও আর্থিক কেলেঙ্কারির অভিযোগে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের তোপের মুখে পদত্যাগ করলেন গাজীপুর কালীগঞ্জের আজমতপুর আদর্শ স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ ড. মো. এনায়েত হোসেন। একই দিনে একই কারণে ভাটিরা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা শাহানা বেগম ও স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করেন। বৃহস্পতিবার (২৯ আগস্ট ) দুপুরে শিক্ষার্থীদের উত্থাপিত অভিযোগগুলোকে মেনে নিয়ে তারা স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করেন। আজমতপুর স্কুল এন্ড কলেজের শিক্ষার্থীদের সাথে কথা বলে জানা যায়, বৃহস্পতিবার সকালে তারা প্রতিষ্ঠানে এসে ড. মো. এনায়েত হোসেনের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অভিযোগ তুলে বিক্ষোভ করতে থাকেন। তাদের সঙ্গে সংহতি জানান প্রতিষ্ঠানের অন্যান্য শিক্ষকরা। এক পর্যায়ে শিক্ষার্থীরা সকল ক্লাস বর্জন করে মাঠে জড়ো হতে থাকে এবং ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের পদত্যাগের দাবি জানায় ওই প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা। এরপরই ড. মো. এনায়েত হোসেন শিক্ষার্থীদের উত্থাপিত অভিযোগ কে মেনে নিয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এস এম ইমাম রাজী টুলুর বরাবর লিখিত পদত্যাগপত্রে স্বাক্ষর করেন। সেই সাথে ভাটিরা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা সাহানা বেগম শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদেও তোপের মুখে পড়লে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা নুরুন্নাহারের কাছে লিখিত পদত্যাগ পত্রে স্বাক্ষর করেন। এর আগে গত কয়েকদিনের ব্যবধানে উপজেলার জামালপুর আরএন বিদ্যাপীঠের প্রধান শিক্ষক এবং চুপাইর ফাজিল মাদ্রাসার একজন শিক্ষক ও দুইজন কর্মচারীকেও শিক্ষার্থীরা আন্দোলনের মুখে পদত্যাগ করতে বাধ্য বাধ্য করেন। এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এস এম ইমাম রাজি টুলু বলেন, পদত্যাগ পত্র এখনো আমার হাতে এসে পৌঁছায়নি। আমি হাতে পেলে তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করব।




শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর









© All rights reserved © 2020 khoborpatrabd.com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com