শুক্রবার, ১৭ মে ২০২৪, ১২:১৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম ::
বিশ্বমানের টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি সেবা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট সকলকে এগিয়ে আসতে হবে : রাষ্ট্রপতি রাসূল (সা.)-এর সীরাত থেকে শিক্ষা নিয়ে দৃঢ় শপথবদ্ধ হয়ে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে হবে—ড. রেজাউল করিম চৌদ্দগ্রামে বাস খাদে পড়ে নিহত ৫, আহত ১৫ চাহিদার চেয়ে ২৩ লাখ কোরবানির পশু বেশি আছে : মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী রাজনীতিবিদেরা অর্থনীতিবিদদের হুকুমের আজ্ঞাবহ হিসেবে দেখতে চান: ফরাসউদ্দিন নতজানু বলেই জনগণের স্বার্থে যে স্ট্যান্ড নেয়া দরকার সেটিতে ব্যর্থ হয়েছে সরকার মালয়েশিয়ার হুমকি : হামাস নেতাদের সাথে আনোয়ারের ছবি ফেরাল ফেসবুক হামাসের অভিযানে ১২ ইসরাইলি সেনা নিহত আটকে গেলো এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের অর্থ ছাড় গাজানীতির প্রতিবাদে বাইডেন প্রশাসনের ইহুদি কর্মকর্তার লিলির পদত্যাগ

স্বাস্থ্য বিধি মানছেনা শরীয়তপুরের মানুষ, ২টি বাড়ি লকডাউন

শরীয়তপুর প্রতিনিধি:
  • আপডেট সময় বৃহস্পতিবার, ৯ এপ্রিল, ২০২০

করোনা ভাইরাসকে বৃদ্ধাঙ্গুলী দেখিয়ে শরীয়তপুর জেলা সদরে মানুষ প্রকাশ্যে বাজারে সমাগম করছে। তারা কোন স্বাস্থ্যবিধি মানছেনা। এদের বেশীর ভাগ লোকজনের সামাজিক দুরত বজায় রাখাতো দুরের কথা অনেকের মাস্ক পরা নেই। প্রকাশ্যে বাজারে দাড়িয়ে খাচ্ছে। একজন অন্যজনের সাথে কাছাকাছি ঘেষে দাড়িয়ে রিলিফ অথবা ১০ টাকা কেজি চাল সংগ্রহ করছে। তবে পালং বাজারে বৃহস্পতিবারের তোলা ছবিতে নারীদের উপস্থিতিই বেশী। তারা স্বামীদের বাড়ি রেখে নিজেরাই বাজারে এসে ঘন্টার পর ঘন্টা লাইনে দাড়িয়ে চাল সংগ্রহ করছে। এরা মনে করছে এ সব করোলা আমাদের বাড়িতেই আছে। তরকারী হিসেবে খেয়ে ফেলি। আসলে করোনা যে মরনব্যাধি জীবানু তারা পাত্তাই দিচ্ছেনা। তাদের কে পুলিশ, র‌্যাব, সেনাবাহিনী ও জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে বার বার সচেতন করার পরে ও তারা প্রয়োজনে অপ্রয়োজনে বাজারে ভিড় করছে। তাদের জন্য আলাদা নীতিমালা দরকার কিনা বুঝে উঠা কষ্ট । কারন এ সব লোকজনের মধ্যে কারো শরীরে করোনা ভাইরাসের জীবানু নেই এটা বলা যাবেনা। আবার আছে তাও নয়। যদি জীবানু থাকে তবে নিজে মরবে পরিবারকে মারবে দেশের ক্ষতিকরবে।তাই পালং বাজারে প্রতিদিন সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত কড়া নজরদারিতে রাখা উচিৎ প্রশাসনের। তানাহলে করোনা ভাইরাস গ্রামগঞ্জের সর্বত্র ছড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এ দিকে করোনা উপসর্গ নিয়ে সদর হাসপাতালে ভর্তি সদর উপজেলার পালং ইউনিয়নের ধামসী গ্রামের মৃত সিকিম আলী মোড়লের বাড়ি ও তুলাসার ইউনিয়নের ২২রশি গ্রামের আজিজ ছৈয়ালের বাড়ি লকডাউন করে রাখা হয়েছে। গত তিনদিন পূর্বে আজিজ ছৈয়ালের ছেলে বাচ্চু ছৈয়াল নারায়নগঞ্জ থেকে বাড়ি আসে। যেহেতু নারায়নগঞ্জ এলাকায় করোনা সংক্রমিত এলাকা। সেহেতু তার শরীরে করোনা ঝুকি থাকতে পারে। এছাড়া তিনদিন পূর্বে চিতলিয়া ইউনিয়নের কাশিপুর ও টুমচর এলাকার তিনটি বাড়ি লকডাউন করা হয়েছে।
শরীয়তপুর সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ মাহবুব রহমান বলেন,বার বার মানুষদের ঘরে থাকার জন্য অনুরোধ করছি। পুলিশ র‌্যাব ও সেনাবাহিনী তাদের ঘরে রাখতে দিনরাত কাজ করছে।তার পরেও তারা কথা মানছেনা। আমরা আপ্রান চেষ্টা করছি যাতে স্বাস্থ্য বিধি মেনে চলে। এ ছাড়া সদর উপজেলার ৫টি বাড়ি লকডাউন করে রাখা হয়েছে।

ই-খ/খবরপত্র




শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর









© All rights reserved © 2020 khoborpatrabd.com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com