আপনারা আমাকে ভালোবাসা দিয়েছেন এটা আমি বিশ্বাস করি। কঠিন সময়ে এই এলাকার মানুষ আমার পাশে ছিলেন। আমার নিরাপত্তা এই এলাকার প্রতিটি জনগণ। আগামী পৌরসভা একটি সুন্দর ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হবে। নেতাকর্মী সবাইকে নিয়ে নৌকার জন্য কাজ করবেন। নৌকা মার্কাকে সবাই সম্মান দিয়ে বিজয়ী করবেন। সংগঠনকে যদি ভালোবেসে থাকি এবং জনগণকে যদি ভালোবেসে থাকি। তবে আমার বিশ্বাস, জনগণ শেখ হাসিনার সম্মানে এবং আমার সম্মানার্থে নৌকায় ভোট দিবেন। একজন সৎ ও ভালো মানুষকে আলীগের মনোনীত মেয়র প্রার্থী করা হয়েছে। নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে আ’লীগ প্রাথী এস.এম রবিন হোসেনকে আপনাদের সেবা করার সুযোগ দিতে হবে। নৌকা ছাড়া এই এলাকার একটি ভোটও অন্য কোনো মার্কায় যেতে পারবে না। নৌকার বিকল্প বাংলাদেশে আর কোন দ্বিতীয় প্রতীক হতে পারে না। এই হোক আমাদের আজকের অঙ্গীকার। তিনি আর ও বলেন-অত্যন্ত দুঃখের বিষয় যিনি পৌরসভার মেয়র হয়েছেন তিনি বিগত দিনে এলাকার কোনো উন্নয়নই করেননি। যে সব উন্নয়ন হয়েছে আমার তহবিল থেকে করা হয়েছে। তিনি তো বঙ্গবন্ধুর নামও মুখে উচ্চারণ করেন না। তারা স্বাধীনতাকে বিশ্বাস করেন না। পৌর পিতা নির্বাচনে ভুল হলে দুর্ভোগ জনগণকেই পোহাতে হবে। প্রকৃত পৌর সেবা পেতে নৌকায় ভোট দিতে হবে। কেন্দ্রীয় আ’লীগের মহিলা বিষয়ক সম্পাদক মেহের আফরোজ চুমকি এমপি এসব কথা বলেন। উপজেলার ৯ নম্বর ওয়ার্ড আলীগ ও অঙ্গ সংগঠনের উদ্যোগে গণতন্ত্র মুক্ত দিবস ও শেখ হাছিনা সরকারের ২য় বর্ষপূর্তি উপলক্ষে দেওপাড়া শহীদ ময়েজউদ্দিন ঈদগাঁহ মাঠে। পৌর ৯ নং ওয়ার্ড আলীগের সভাপতি মো. মামুন শেখের সভাপতিত্বে ও সাধারন সম্পাদক মো. মনির খন্দকারের সঞ্চালনায়। প্রধান অতিথি ছিলেন সাবেক প্রতিমন্ত্রী মেহের আফরোজ চুমকি এমপি। এ সময় বক্তব্য রাখেন- জেলা আলীগের যুগ্ম সম্পাদক এ্যাড. আশরাফী মেহেদী হাসান, উপজেলা আলীগের সাধারন সম্পাদক এইচ.এম আবু বকর চৌধুরী, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো. মোয়াজ্জেম হোসেন পলাশ, পৌর আলীগের সভাপতি এস এম রবিন হোসেন, সাধারন সম্পাদক মো. কামরুল ইসলাম, উপজেলা আলীগের অর্থবিষয়ক সম্পাদক মো. শরীফ হোসেন খান কনক, সদস্য আলহাজ্ব মো. আমজাদ হোসেন স্বপন প্রমুখ।