সোমবার, ১৭ মার্চ ২০২৫, ০১:৩৮ অপরাহ্ন
শিরোনাম ::
কয়রায় উপকুলের মানুষ নানান প্রতিকুলতার মধ্যে সংগ্রাম করেই বেঁচে থাকে কাপাসিয়ায় ৫০ জন সহকারী শিক্ষকের যোগদান : ফুলেল শুভেচ্ছা কমলগঞ্জে ইসলামী যুব মজলিসের আলোচনা সভা ও ইফতার মাহফিল হতদরিদ্র পরিবারের সদস্যদের মাঝে আর্থিক এবং সঞ্চয় ব্যবস্থাপনার প্রশিক্ষণ নারী ও শিশুর প্রতি সহিংসতা বন্ধের দাবিতে শ্রীমঙ্গলে সনাক-টিআইবির মানববন্ধন ফটিকছড়িতে ইফতার মাহফিলে অধ্যক্ষ নুরুল আমিন আমরা ইনসাফপূর্ণ রাষ্ট্র গঠন করতে চাই মাদারীপুরে খেলাফত মজলিসের যুগ্ম-মহাসচিব আতাউল্লাহ আমীন একটি কল্যাণ রাষ্ট্র গঠন করার জন্য ঐক্যবদ্ধ প্রার্থী দেয়া হবে জামালপুর প্রেসক্লাবের উদ্যোগে দোয়া ও ইফতার মাহফিল খুলনা জেলা উন্নয়ন সমন্বয় কমিটির সভা নওগাঁয় ২৫০ জন কুরআনের হাফেজকে সংবর্ধনা

আর পাওয়া যাবে না এলজির ফোন

আইটি ডেস্ক:
  • আপডেট সময় রবিবার, ১১ এপ্রিল, ২০২১

ক্রমেই কঠিন প্রতিযোগিতাপূর্ণ হয়ে উঠছে মোবাইল ফোনের বাজার। নিত্যনতুন প্রতিষ্ঠান আর বিপণন পন্থার সামনে টিকতে না পেরে ইতোমধ্যে হারিয়ে গেছে সিমেন্স, ব্ল্যাকবেরি, সনি এরিকসনের মতো ব্র্যান্ডগুলো। একই পথে হাঁটছে দক্ষিণ কোরীয় প্রযুক্তিপণ্য নির্মাতা এলজি। সোমবার (৫ এপ্রিল) মোবাইল ফোন উৎপাদন বন্ধের ঘোষণা দিয়েছে তারা। খবর- বিবিসি। জানা গেছে, বিগত ৬ বছর ধরে লোকসান গুনে আসছে এলজির মোবাইল ফোন ডিপার্টমেন্ট। এই অর্থের পরিমাণও বিপুল (৪ দশমিক ৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার)। অব্যাহত এই লোকসান আর গুনতে নারাজ প্রতিষ্ঠানটি। মনে রাখা ভালো, মোবাইল ফটোগ্রাফিতে জনপ্রিয় হয়ে ওঠা আল্ট্রা-ওয়াইড অ্যাঙ্গেল ক্যামেরার আবিষ্কর্তা এই এলজি। যা ২০১৩ সালে তাদেরকে বসিয়েছিল বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম স্মার্টফোন নির্মাতার আসনে। কিন্তু মোবাইল ফোনের বর্তমান বাজারকে ‘অবিশ্বাস্য রকম প্রতিযোগিতাপূর্ণ’ বলে মনে করছেন প্রতিষ্ঠানটির কর্ণধাররা। স্মার্টফোন বাজারের শীর্ষে এখন স্যামসাং আর অ্যাপল। এদিকে, নিজস্ব সফটওয়্যার আর হার্ডওয়্যারের অভাবে ধুঁকতে হচ্ছে এলজিকে। অব্যাহত লোকসানের মুখে মোবাইল ফোনের ব্যবসা বিক্রিরও চেষ্টা করেছে তারা। কিন্তু তাতেও তারা সক্ষম হয়নি। উত্তর আমেরিকায় এখনও জনপ্রিয়তার দিক দিয়ে তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে এলজি। কিন্তু অন্যান্য জায়গায় তাদের অবস্থান তলানিতে। তবে নিজ দেশ দক্ষিণ কোরিয়ায় তারা এখনও বেশ জনপ্রিয়।
এক বিবৃতিতে তারা জানায়, ‘অবিশ্বাস্য প্রতিযোগিতাপূর্ণ মোবাইল ফোনের বাজার থেকে সরে আসার সিদ্ধান্ত এলজিকে ইলেক্ট্রিক ভেহিক্যাল সরঞ্জাম, কানেক্টেড ডিভাইস, স্মার্ট হোম, রোবটিকস এবং আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সের মতো ক্রমবর্ধনশীল জায়গাগুলোতে দৃষ্টিপাত করতে সহায়তা করবে।’ কাউন্টার পয়েন্ট নামে একটি গবেষণা প্রতিষ্ঠানের তথ্য অনুযায়ী, গত বছর ২ কোটি ৮০ লাখ ইউনিট ফোন বিক্রি করেছে এলজি। যেখানে স্যামসাং বিক্রি করেছে ২৫ কোটি ৬০ লাখ।




শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর









© All rights reserved © 2020 khoborpatrabd.com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com