বাজারে চাহদিার তুলনায় সরবরাহ কম হওয়ায় নেত্রকোনার র্দুগাপুরে সবজরি দাম বেড়ে দ্বিগুণ হয়ছে। সোমবার সকালে বাজারে গয়িে দেখা গেছে লকডাউনরে অজুহাতে কোন কোন সবজি দ্বগিুণরে চেয়েও বেড়ে দামে বিক্রি হচ্ছে।দ্রুত দাম বেড়ে যাওয়ায় চরম বপিাকে পড়ছেনে নম্নি আয়রে ও খটেে খাওয়া মানুষ। পৌরশহররে কয়কেটি বাজার ঘুরে দখো যায়, লকডাউনরে আগে প্রতটিি সবজরি দাম যা ছলিো, লকডাউন অব্যহত থাকায় এবং সরবরাহ কমরে অজুহাতে তা দ্বগিুণ বড়েগেছে। কয়কেদনিরে ব্যবধানে ৩০ টাকা কজেি দররে বগেুন এখন বক্রিি হচ্ছে ৮০ টাকা। ২৫ টাকা কজেরি শসা বক্রিি হচ্ছে ৫৫ টাকা ও ৩০ টাকার পটল বক্রিি হচ্ছে ৬০ টাকা কজেি দর। ঢঁড়স ছলিো ৩৫ টাকা এখন তা বক্রিি হচ্ছে ৬০ টাকা, ১০ টাকা পচিরে বাঁধাকপি বক্রিি হচ্ছে ৩০ টাকা। এছাড়াও অন্যান্য সবজরি দামও দ্বগিুণ বড়েছে। সবজি কনিতে আসা ভ্যান চালক রমজি উদ্দনি বলনে, লকডাউনরে কারণে তমেন রোজগার নইে। বাজারে এসে দখেি সব সবজরি দাম বড়েছে। আমরা গরীব মানুষ দনি আনি দনি খাই। এভাবে সবজরি দাম বাড়লে পরবিার পরজিন নয়িে কভিাবে বাঁচবো। তাই প্রশাসনরে কাছে বাজার মনটিরং-এর দাবি জানাচ্ছ। পাইকারি সবজি ব্যবসায়ী হাফজি ময়িা বলনে, লকডাউনরে কারণে বাজারে সবজরি সরবারহ কম হচ্ছ। চাহদিার তুলনায় সরবরাহ কমে যাওয়ায় সবজরি দাম বড়েে গছে। আমরা বাহরিরে বাজার থকেে বশেি দামে কনিার কারনে একটু বেশি দামে বক্রিি করতে হচ্ছ। বাজার মনটিরং নয়িে উপজলো নর্বিাহী অফসিার মোহাম্মদ রাজীব-উল-আহসান বলনে, লকডাউনরে কারনে কছিু সব্জি যার সরবরাহ তুলনামুলক কম এবং চাহদিা বশেি থাকায় সে গুলোর কছিুটা দাম বড়েছে। উপজলো প্রশাসনরে পক্ষ থকেে সকল বষিয়রেই বাজার মনটিরংি অব্যাহত রয়ছে।