জনগণের মানষ কণ্যা বঙ্গবন্ধুর আদর্শের তনয়া জননেত্রী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়নের অগ্রযাত্রাকে তুলে ধরতে সক্ষম হয়েছে বর্তমান চেয়ারম্যান প্রার্থী। আর সেই আলোকে পিরোজপুর জেলা আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতৃবৃন্দ দীর্ঘা ইউনিয়নের বর্তমান চেয়ারম্যান ও চেয়ারম্যান প্রার্থীকে নৌকার কান্ডারী হিসেবে দায়িত্ব অর্পণ করেন। গত পাঁচ বছরে দীর্ঘা ইউনিয়ন পরিষদের মসনদে বসার পর থেকেই সমগ্র ইউনিয়নের মধ্যে উন্নয়নের অগ্রযাত্রা ধরে রাখতে সক্ষম হয়েছে নিঃসন্দেহে।দীর্ঘা ইউনিয়নের নয়টি ওয়ার্ডের মধ্যে একটা চমৎকার পরিবর্তন আনতে সক্ষম হয়েছে ইতিমধ্যে। লেবুজুরবুনিয়া, চাঁদকঠী, কুমারখালি, মাদারবাড়ী,বানিয়াকাঠী, সৈলাবুনিয়া, নারিকেলবাড়ী, উত্তর ঘোষকাঠী, ঘোষকাঠী ও গোবরদন এলাকায় একটা উন্নয়নের সুস্পষ্ট ছাপ ফুটে উঠছে। গত পাঁচ বছরের মধ্যে সমগ্র ইউনিয়নে একটা চমৎকার পরিবেশও গড়ে তুলতে সক্ষম হয়েছে বর্তমান চেয়ারম্যান। এদিকে দক্ষিণ বঙ্গের সাহসী নেতা, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব এ কে এম আউয়াল মহদয়ের আর্শীবাদ নিয়ে স্থানীয় রাজনীতির মাঠও ছিল দারুণ চাঙ্গা। এলাকায় দল মত নির্বিশেষে সকলের মধ্যে একটা প্রাণচাঞ্চল্য ও মনোমুগ্ধকর পরিবেশ তৈরি করতে সক্ষম হয়েছে। আর হ্যা আমরাও বলছিলাম সুপ্রিয় পাঠকদের জন্য। আর সেই কাঙ্খিত ব্যাক্তি হলেন জনপ্রিয় নেতা ও একজন চমৎকার মানুষ আশুতোষ বেপারীর কথা। সদা হাস্য উজ্জ্বল সকলের সুনজরে থাকা আশুতোষ বেপারী নিঃসন্দেহে একজন চমৎকার মানুষ বলা যায়। দীর্ঘা ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনে নৌকার কান্ডারী বাবু আশুতোষ বেপারী সময়ের আলোচিত ও সাহসী পদক্ষেপ নেওয়া তুখোড় নেতাও বলা যায়। দলমত নির্বিশেষে সকল ভোটারদের মধ্যে একটা বাড়তি সুনাম অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে। এব্যাপারে ইউনিয়নের বেশ কিছু শীর্ষ নেতৃবৃন্দ গণমাধ্যম কর্মীদের বলেন, নিঃসন্দেহে বর্তমান চেয়ারম্যান প্রার্থী ও নৌকার কান্ডারী আশুতোষ বেপারী সময়ের আলোচিত নেতা। বয়সে নবীন কিন্তু কাজে কর্মের মাধ্যমে একজন দক্ষ সমাজ সেবক হিসেবে নিজেকে ফুটিয়ে তুলেছে আপন মহিমায়। যদিও এবারের ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনে দীর্ঘা ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনে নৌকার কান্ডারী সহ আরও দুইজন হেভিওয়েট প্রার্থী রয়েছে। তবে সবাইকে তাক লাগিয়ে যোগ্যতার মাপকাঠি দিয়ে এবারও বসবে ইউনিয়ন পরিষদের মসনদে। তবে ভিন্ন কথা বলেন বেশকিছু হিন্দু পরিবারের সদস্যরা। নাম না প্রকাশের শর্তে গণ মাধ্যম কর্মীদের বলেন, আমরা শতভাগ নিশ্চিত এবারও নৌকার প্রতিকের বিজয় হবে। সর্বশেষ পর্যায়ে কথা হয় সময়ের আলোচিত সমাজ সেবক ও বিপুল জনপ্রিয় নেতা বর্তমান চেয়ারম্যান ও চেয়ারম্যান প্রার্থী আশুতোষ বেপারীর সাথে। গণমাধ্যম কর্মীদের বলেন, আমি জনগণের খাদেম হিসেবে নিজেকে মেলে ধরতে চেষ্টা করি। জনগণই আমার প্রধান সম্পদ। ভোটারদের আর্শীবাদ নিয়ে এখনও টিকে আছি আমার ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হিসেবে। আর সেই কারণে দলের শীর্ষ নেতৃবৃন্দরা আমাকে নৌকার কান্ডারী হিসেবে দায়িত্ব পালন করতে দেওয়া হয়েছে। আমি বরাবরই মানবতার ফেরিওয়ালা হিসেবে নিজেকে উজাড় করে দিতে চাই। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়নের অগ্রযাত্রা ধরে রাখতে বদ্ধ পরিকর। আমার ইউনিয়ন হবে আগামীর জন্য রোল মডেল। আমার দীর্ঘা ইউনিয়নকে শতভাগ শিক্ষার ক্ষেত্রে অগ্রণ ভূমিকা পালন করে যাবো। পাশাপাশি শতভাগ স্যানিটেশন ও বিদ্যুৎতের আওতায় নিয়ে আসবো। মিডিয়ার আর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি আরও বলেন, আমার দৃষ্টিতে অন্য দুই জন প্রার্থী সতন্র হিসেবে নির্বাচন করার জন্য মাঠে রয়েছে। দলের প্রতিক নৌকার পক্ষে স্থানীয় ভোটাররা ভোট দেওয়ার জন্য অধীর আগ্রহে বসে আছে। আগামী ১১ নভেম্বরে ব্যালটবাক্সে ভোট দিয়ে প্রমাণ করবে নৌকা দীর্ঘা ইউনিয়ন বাসীর নয় বরং নৌকা দলের প্রতিক। নৌকা জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিক। নৌকা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়নের অগ্রযাত্রার প্রতিক। তাই নৌকার বিজয় হবে আমাদের দীর্ঘা ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনে।