মঙ্গলবার, ১৪ মে ২০২৪, ০৭:২০ অপরাহ্ন
শিরোনাম ::
মুসলিম স্থাপত্যের অপূর্ব নিদর্শন ৫ টাকার নোটে মুদ্রিত নওগাঁর কুসুম্বা মসজিদ ভালুকায় কৃষকদের মাঝে কৃষি উপকরণ বিতরণ মেলান্দহে অভ্যন্তরীণ বোরো ধান:চাল সংগ্রহের শুভ উদ্বোধন জলঢাকায় কৃষকদের ফসলি জমির ধান নষ্ট পরিবেশ অধিদপ্তর ছাড়পত্র নেই তবুও চলছে ইট ভাটা ভোটারদের আস্থা চেয়ারম্যান প্রার্থী মোটরসাইকেল প্রতীকের এস এম মুইদুল ইসলামের উপর কালীগঞ্জে ৪ কোটি টাকার রাস্তায় নিম্নমানের ইট ব্যবহারের অভিযোগ খাদ্য ও শস্য পণ্য উৎপাদন বাড়াতে পারলে,দেশের আর্থিক অগ্রগতি বাড়বে-এস এম শাহজাদা এমপি আবারও ‘আওয়ামী লীগের সাজানো বিষ্ফোরক মামলায়’ পিরোজপুর জেলা যুবদলের সদস্য সচিব সহ যুগ্ম আহ্বায়ক-১ কারাগারে জগন্নাথপুরে মাদ্রাসার ফলাফল সন্তোষজনক জমে উঠছে পিরোজপুরে দ্বিতীয় ধাপের নির্বাচনী প্রচার প্রচারণা

ঠাকুরগাঁওয়ে পাট আবাদে কৃষকের আগ্রহ কম, শাক হিসেবে বিক্রি বেশি

মনসুর আহাম্মেদ ঠাকুরগাঁও :
  • আপডেট সময় বৃহস্পতিবার, ২৮ মে, ২০২০

সোনালী আঁশ খ্যাত পাট উৎপাদনে ঠাকুরগাঁওয়ে কৃষকদের মাঝে তেমন কোন আগ্রহ নেই। তবে অধিক পুষ্টিকর খাবার হিসেবে বাজার এর চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় পাটের শাক হিসেবে ব্যাপক হারে আবাদ করছেন কৃষকরা। ফলে বাজারে বিক্রি করে অধিক মুনাফা অর্জন করছে তারা।

ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার ঢোলারহাট গ্রামের কৃষক বরকত আলী জানান, পাট উৎপাদন করলে বিক্রি করতে পারি না। বাজারে পাটের চাহিদা নাই ফলে আমাদের পাট চাষে আগ্রহ নেই। তবে পাটের শাক হিসেবে বাজারে চাহিদা অনেক বেশি। ৪০ দিনের মধ্যে ফসল উৎপাদন করে তা বিক্রি করা সম্ভব। এক বিঘা জমি থেকে পাট শাক চাষ করে ৪০ দিনে ১৫ থেকে ২০ হাজার টাক আয় হয়। বছরে অন্তত ৫বার পাট শাক চাষ করা যায়। তিনি সাংবাদিক কে জানান, এবার ১বিঘা জমিতে পাটশাক উৎপাদন করে ১০হাজার টাকা বিক্রি করেছেন।

তথ্য প্রযুক্তির আদলে পাটজাত সামগ্রীক পণ্য ক্রয়-বিক্রয়ে জঠিলতা থাকায় পাট উৎপাদনে কৃষকের মাঝে তেমন আগ্রহ নাই। ফলে ঠাকুরগাঁও থেকে পাট জাত ফসল বিলুপ্তি হতে যাচ্ছে।

কৃষি বিভাগ সূত্র জানা যায়, পাট চাষের উপযোগী হিসেবে উর্বরশীল মাটি ঠাকুরগাঁও । কিন্তু আধুনিক সময়ে উন্নত প্রযুক্তির মাধ্যমে বিভিন্ন প্লাষ্টিক সামগ্রীক উৎকর্ষণ হয়েছে ফলে প্রাচীন পদ্ধতি ব্যবহারে কেউ ইচ্ছুক না, ফলে দিন দিন পাট জনপ্রিয়তা হারাচ্ছে।

পাট চাষে মাটি উর্বরতা অতি মাত্রয় বৃদ্ধি পায় তাই পাট চাষে কৃষকদেরকে উদ্ভোদ্ধ করা হচ্ছে। তাছাড়া দেশের খ্যাতিমান ফসল পাটের ব্যবহার বাড়ানোর জন্য প্রক্রিয়াও চলছে। পাটের সোনালী দিন আবারও ফিরে আসবে এমন সম্ভাবনার কথা ব্যক্ত করেণ কৃষি বিভাগের কমকর্তগণ।

এমআইপি/প্রিন্স/খবরপত্র




শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর









© All rights reserved © 2020 khoborpatrabd.com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com