ব্যাংকগুলোর ওপর আস্থা রাখতে পারছেন না বিদেশি বিনিয়োগকারীরা। যে কারণে ব্যাংকের শেয়ার বিক্রি করে বিনিয়োগ তুলে নিচ্ছেন পুঁজিবাজারের বিদেশি বিনিয়োগকারীরা। গত এক বছরে বিভিন্ন ব্যাংকের ৩৮ কোটি ৯০ লাখের বেশি
পুঁজিবাজারে ঋণ নিয়ে অনেকেই বিনিয়োগ করেছিলেন। কিন্তু শেয়ারের মূল্য পড়ে যাওয়ায় তা বিক্রি করে ঋণ সমন্বয় করতে পারছেন না। অন্যদিকে চক্রবৃদ্ধি সুদের জালে পুঞ্জীভূত ঋণের পরিমাণ বেড়ে গেছে। অনেকের সমুদয়
রীতিমতো রেকর্ড ভাঙার খেলায় মেতেছে দেশের পুঁজিবাজার। সূচকের মান আজ সাম্প্রতিক রেকর্ড ছাড়িয়ে যাচ্ছে তো কাল সেটিও পেছনে পড়ে যাচ্ছে এমন ধারাই চলছে গত কিছুদিন হলো। গ গত ১২ জানুয়ারিও
দেশে বর্তমানে ৬০টিরও বেশি তফসিলি ব্যাংক কার্যক্রম চালাচ্ছে। কিন্তু গত এক বছরে সবগুলো ব্যাংক মিলে এক লাখ কোটি টাকাও ঋণ বিতরণ করতে পারেনি। ২০১৯ সালের নভেম্বর শেষে ব্যাংকগুলোর বেসরকারি খাতে
করোনা মহামারির প্রথম ধাক্কায় দেশের অর্থনীতি ঠিকঠাক ছিল বলেই জানিয়েছিল সরকার। তবে করোনার দ্বিতীয় ধাপে এসে বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের প্রধান দুটি খাত রফতানি ও রেমিট্যান্স নিয়ে বেশ খানিকটা উদ্বেগ
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের খবরে বলা হচ্ছে, বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভ চুরির ঘটনায় ফিলিপিন্সের মাকাতির বিচার আদালতে হাজির হওয়ার নোটিশ পেয়েছে রিজাল কমার্শিয়াল ব্যাংকিং করপোরেশন ব্যাংকটি এ নোটিশ পাওয়ার কথা স্বীকার