আমাদের এ দ্বীনের জন্য আল্লাহ পাকের নির্ণীত, নির্ধারিত বিধি হলো, এর জন্য অব্যাহতভাবে জীবন্ত ব্যক্তিত্ব জন্মলাভ করতে থাকবে। কোনো গাছ সুফলা না হলে, তাতে নতুন নতুন পাতা-পল্লব অঙ্কুরিত না হলে
আসমান ও জমিনে সীমালঙ্ঘনকারী ও বিদ্রোহীর জন্য কেউ কাঁদে না। আল্লাহ তায়ালা বলেন- ‘অতঃপর না আসমান তাদের জন্য কেঁদেছে না জমিন এবং সামান্যতম অবকাশও তাদের দেয়া হয়নি’ (সূরা দুখান-২৯)। আয়াতটি
‘ওয়াদা’ আরবি শব্দ যার শাব্দিক অর্থ-অঙ্গীকার, প্রতিশ্রুতি, চুক্তি, শপথ ইত্যাদি। পারিভাষিক অর্থে- ওয়াদা বলা হয় সুনির্দিষ্ট কোনো লক্ষ্যে পরস্পরের সাথে লিখিত বা মৌখিক চুক্তি করা। ওয়াদা রক্ষার গুরুত্ব ও তাৎপর্য
ইসলামের একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো দান-সাদাকা। সাদাকা আরবি শব্দ অর্থ দান। ইসলামী পরিভাষায় দান করাকেই সাদাকা বলা হয়। সাদাকা শব্দটি সিদকুন শব্দ থেকে নিষ্পন্ন। অর্থ- সততা, যথার্থতা, শরয়ি পরিভাষায় আল্লাহর
নিজের পছন্দনীয় জিনিস অন্যের জন্য বরাদ্দ করার নামই হলো স্বার্থ বিসর্জন। পূর্ণাঙ্গ ঈমানের দাবি হলো অন্য মুসলিম ভাইয়ের জন্য নিজের স্বার্থ ত্যাগ করা। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, সেই সত্তার কসম! যাঁর
হোক সে কাফের বা মুসলমান, কোনো মানুষ অন্য মানুষকে কিংবা এক মুসলমান অপর মুসলমানকে কষ্ট দিতে পারে না। কারণ কষ্ট দেয়ার পরিণতি ভয়াবহ। আল্লাহ তায়ালা বলেন- ‘আর যে ব্যক্তি কোনো