কুরআনের বিভিন্ন আয়াতে মুসলিম উম্মাহকে আদেশ করা হয়েছে রাসূল সা:-এর সঙ্গে সম্মান ও শিষ্টাচারের সাথে আচরণ করতে, রাসূল সা:কে মর্যাদা দিতে এবং রাসূলের ইহতিরাম করতে। গুরুত্বসহ নির্দেশনা দেয়া হয়েছে যেন
খাদ্য ও পানীয়ের একটি বিশেষ প্রকার হলো মাদকতাযুক্ত খাদ্য বা পানীয়। আমরা মানবসভ্যতার ইতিহাস পর্যালোচনা করলে দেখতে পাই, মানবীয় অপরাধ, পারিবারিক ও সামাজিক অবক্ষয় ও বিপর্যয়ের অন্যতম কারণ হলো মাদকতা,
ভালোবাসার আরবি প্রতিশব্দ ‘মুহাব্বাত’। তা ‘হুববুন’ শব্দ থেকে গঠিত। যার অর্থ হৃদ্যতা, আসক্তি, আগ্রহ, পছন্দ, প্রেম, প্রণয়, বন্ধুত্ব, আন্তরিকতা ইত্যাদি। ইসলামে পারস্পরিক ভালোবাসার গুরুত্ব অত্যধিক। মুমিন ভালোবাসে তার রবকে, তার
পৃথিবীতে আসার পর প্রত্যেক প্রাণীকেই সুনিশ্চিত যে বিষয়টির জন্য অপেক্ষা করতে হয়, সেটা হলো মৃত্যু। মহান আল্লাহ তায়ালা ঘোষণা করেন, ‘প্রতিটি প্রাণীকেই মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করতে হবে, অতঃপর তোমরা আমার
হজরত মরিয়ম (আ.) এবং তাঁর পুত্র হজরত ঈসা (আ.) সম্পর্কে কোরআন কারিমে রয়েছে, ‘আর বর্ণনা কর এই কিতাবে উল্লিখিত মরিয়মের কথা, যখন সে তার পবিরবর্গ হতে পৃথক হয়ে নিরালায় পূর্বদিকে
মহানবী (সা.)-এর মক্কা থেকে মদিনায় হিজরতের পর কুবার মসজিদে প্রথম জুমার নামাজ আদায় করা হয়। এতে রাসুলুল্লাহ (সা.) নিজেই ইমামতি করেন। এদিন জুমার নামাজের আগে তিনি দুটি খুতবা প্রদান করেন।