রাষ্ট্রনায়কদের জন্য অপরিহার্য হলো নিজের প্রজাসাধারণের প্রতি ভালোবাসা, দয়া ও করুণার আচরণ করা। তাদের সাথে কঠোরতার আচরণ বর্জন করা। মহানবী সা: একদিন প্রার্থনা করে বলেছেন, হে আল্লাহ! যে ব্যক্তিকে আমার
মহান আল্লাহ তায়ালা এই পৃথিবীতে মানুষকে সৃষ্টি করেছেন একমাত্র তাঁরই ইবাদতের জন্য। কিন্তু বাস্তবে মানুষ আজ বিভক্ত হয়ে গেছে নানা পথে, নানা মতে। যারা মহান আল্লাহ তায়ালার পথের ওপর সীমাবদ্ধ
হে আল্লাহর মেহমানগণ! আল্লাহর পক্ষ থেকে মুসলিম মিল্লাতের নেতা, মুসলিম জাতির পিতা হজরত ইবরাহিম আ:-এর ডাকে আল্লাহর ঘর তথা বাইতুল্লাহ, ওয়াদিল মুকাদ্দাস বা পবিত্র উপত্যকা মক্কা-মদিনায় বেশ কিছু দিন বেরিয়ে
মানুষের ব্যক্তিত্ব বোঝার ক্ষেত্রে আচার-আচরণ ও চারিত্রিক মাধুর্যতা বেশ ভূমিকা রাখে। তাই বিশ্বমাঝে শীর্ষ হতে প্রয়োজন উত্তম ও অনুপম চরিত্র। উত্তম চরিত্র হলো একটি সুন্দর ব্যক্তিত্বের দর্পণ। মহান আল্লাহ পথভ্রষ্ট
মহান আল্লাহর সৃষ্টিতত্ত্ব বিশ্লেষণ নিঃসন্দেহে একটি বড় ইবাদত। পবিত্র কোরআনে মানুষকে তার নিজের সৃষ্টি ও আশপাশের সৃষ্টি জগতের প্রতি অনুসন্ধিৎসু দৃষ্টিদানের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আর পবিত্র কোরআন এ জন্য অদ্বিতীয়
মানব মুকুটের লেখক মোহাম্মদ এয়াকুব আলী চৌধুরী তার বইয়ের প্রস্তাবনায় লিখেছেনঃ ‘যে সব মহাপুরুষের আবির্ভাবে এই পাপ-পঙ্কিল পৃথিবী ধন্য হইয়াছে। যাহাদিগের প্রেমের অমৃত সেচনে, দুঃখ তপ্ত মানবচিত্ত স্নিগ্ধ হইয়াছে। যাহারা