মিথ্যা কথা, মিথ্যুক ও মিথ্যা অভিযোগকারী সবাই অভিশপ্ত ও ঘৃণিত। মিথ্যা অভিযোগ, মিথ্যা কথার থেকেও গুরুতর। মিথ্যার যত রূপ সবই ঘৃণিত। তাই যেকোনো প্রকারের মিথ্যা পরিত্যাজ্য। একটি মিথ্যা অনেক মিথ্যার
পরনির্ভরশীল, অকর্মা, অলস, কুড়ে লোকের স্থান ইসলামে নেই। ইসলাম সবসময়ই এ ব্যাপারে নিরুৎসাহিত করেছে। কোনো নবী-রাসূল পরনির্ভরশীল ছিলেন না। সবাই পরিশ্রম করে জীবিকা নির্বাহ করেছেন। মূলত আত্মকর্মসংস্থানহীন লোকের মাধ্যমে সমাজে,
মহানবী (সা.) তাঁর জীবদ্দশায় পরিচালিত রাষ্ট্রে ইসলামের অর্থনৈতিক বিধান প্রবর্তন ও মাঠ পর্যায়ে তা প্রয়োগ করেছিলেন। যে অর্থনৈতিক শিক্ষা বাস্তবায়নের মাধ্যমে রাষ্ট্রের সব নাগরিকের অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা ইত্যাদি সুনিশ্চিত
বিশ্বসাহিত্যের ইতিহাসে পূর্ণিমার মতো উজ্জ্বল এক নাম হাসসান বিন সাবিত রা:। রাসূল সা:-এর যুগে ইসলাম, মুসলমান এবং প্রিয় নবীজীর সপক্ষে সবচেয়ে বেশি যিনি কবিতা রচনা করেছেন এবং যাঁর কবি খ্যাতি
মহান আল্লাহ মানবজাতিকে আশরাফুল মাখলুকাত বা সৃষ্টির সেরা জীব হিসেবে ঘোষণা করেছেন। মানুষকে অন্যান্য প্রাণী থেকে শ্রেষ্ঠত্বের আসনে সমাসীন করেছেন। সাধারণভাবে এ সম্মানের বিষয়টি জাতি, ধর্ম ও বর্ণ নির্বিশেষে সবার
আরব উপদ্বীপের মক্কা নগরীতে ইসলামের আগমন ঘটে। যে নগর ও সমাজের বেশির ভাগ মানুষ ছিল নিরক্ষর। জ্ঞান-বিজ্ঞানের সঙ্গে যাদের দূরতম কোনো সম্পর্কও ছিল না। কিন্তু বিস্ময়কর বিষয় হলো ইসলামের প্রথম