নবী-রাসুলদের উত্তরাধিকার : আল্লাহ তাআলা মানবজাতিকে সৃষ্টি করেছেন। তাদের সম্মানিত করেছেন ওহির জ্ঞান ও জীবন-বিধান দিয়ে। সেই ওহির জ্ঞান ও বিধি-বিধান মানবজাতির কাছে পৌঁছানোর জন্য তিনি প্রেরণ করেছেন যুগে যুগে
মানুষ অগোছালো কিছু পছন্দ করে না, কারণ এটা মানুষের স্বভাববহির্ভূত বিষয়। যেহেতু মৃত্যু-পরবর্তী জীবনটা বেশ অগোছালো তাই সুরম্য ও সুবিস্তর গোছালো পৃথিবী রেখে মানুষ কিছুতেই মৃত্যু-পরবর্তী জীবনে পাড়ি জমাতে রাজি
নবী-রাসূলদের (আ.) কোনো না কোনো পেশা ছিল, তাঁরা অন্যের ওপর নির্ভরশীল হতেন না। বরং স্বীয় হস্তে অর্জিত রিজিক ভক্ষণ করাকে পছন্দ করতেন। মহানবী সা:কে প্রশ্ন করা হয়েছিল, কোন ধরনের উপার্জন
রাব্বুল আল-আমিন কিছু মানুষকে আখিরাতে শাস্তির সমান্তরালে দুনিয়াতেও লাঞ্ছিত করে থাকেন। দ্বিমুখী এ শাস্তি তাদের জন্য যারা আল্লাহর দেয়া বিধানের পরিপন্থী কাজে রত। এ সব মানুষের গর্হিত কর্ম, অযৌক্তিক বিদ্বেষ,
আমাদের প্রিয় নবী (সা.) তিনি ছিলেন দয়ার নবী। বিশ্ববাসীর জন্য রহমতস্বরূপ। উম্মতের জন্য কোনটা কল্যাণকর আর কোনটা অকল্যাণকর এ নিয়ে আমাদের বারবার সতর্ক করেছেন। নিজের উম্মতকে নিয়ে যেসব ব্যাপারে আশঙ্কা
জীবন মানে সংগ্রাম, সাধনা। সাধনার পথে আছে দুঃখ, ব্যথা। সে সব দুঃখকে উপহাস করে এগিয়ে যেতে হবে। হতাশার দীর্ঘশ্বাস ফেলে লাভ নেই। কারো দয়া পাওয়া যাবে হয়তো, সফলতার দেখা পাওয়া