প্রতিটি মানুষের জন্ম ও মৃত্যু হলো অনিবার্য বাস্তবতা। কেউ মৃত্যুতে বিশ্বাস রাখুক বা না রাখুক তাকে মৃত্যুর স্বাদ নিতে হবে। আর জন্ম ও মৃত্যুর মধ্যবর্তী যে দুনিয়ার জীবন-সেটিই হলো মানুষের
বরকতময় মাস রমজানের পরপরই আগমন ঘটে শাওয়াল মাসের। আরবি বর্ষপঞ্জিকা অনুসারে দশম মাস ‘শাওয়াল’। শাওয়াল আরবি শব্দ যার আভিধানিক অর্থ উঁচু, উন্নত বা ভারী হওয়া ইত্যাদি। রমজান মাসে আল্লাহর অগণিত
হিজরি সনের ১২ মাসের প্রতিটি মাসই নানা বিচারে গুরুত্বপূর্ণ ও বৈশিষ্ট্যমণ্ডিত। মহান আল্লাহ প্রতিটি মাসকেই অন্য মাসের তুলনায় শ্রেষ্ঠত্ব দিয়েছেন। প্রতিটি মাসেরই ব্যতিক্রমী কিছু বৈশিষ্ট্য রয়েছে, যে বৈশিষ্ট্যের কারণে তা
রিজিক আল্লাহ তায়ালার পক্ষ থেকে প্রাণিকুলের জন্য অনন্য এক নিয়ামত। সব প্রাণীর জীবন-ধারণের সব উপকরণের দায়িত্ব মহান আল্লাহ তায়ালা নিজেই গ্রহণ করেছেন। আল্লাহ তায়ালা বান্দার তাকদিরে যা লিখে রেখেছেন এবং
ঈদুল ফিতর হলো মুসলিম উম্মাহর প্রধান ধর্মীয় উৎসব। এই দিন মোমিন মুসলমানদের মাসব্যাপী রোজা পালনের পুরস্কার প্রাপ্তির দিন। আল্লাহর বান্দারা শাওয়ালের নতুন বাঁকা চাঁদ দেখে আল্লাহকে স্মরণ করতে এবং তার
রহমত, মাগফিরাত ও নাজাতের মাস রমজান। বিশেষত রমজানের শেষ দশক নাজাত বা মুক্তির। এ মাসের আমলগুলোর মধ্যে তওবা ও ইস্তিগফার গুরুত্বপূর্ণ। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘তারা ক্ষতিগ্রস্ত হলো, যারা রমজান পেল