আল্লাহর অবাধ্যতা ও পাপের কারণে মানুষের অন্তর কঠোর হয়ে যায়। ইরশাদ হয়েছে, ‘অতঃপর তোমাদের অন্তর কঠিন হয়ে গেল, তা পাষাণ কিংবা তার চেয়ে বেশি কঠিন…। ’ (সুরা : বাকারা, আয়াত
লন্ডনভিত্তিক বিশ্ববিখ্যাত অর্থনৈতিক সাময়িকীর ‘দ্য ইকোনমিস্ট’ ১৯৯৪ সালের ৬ আগস্ট সংখ্যায় প্রকাশিত ‘সার্ভে অব ইসলাম’ শীর্ষক দীর্ঘ এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছিল- অতীতে বিশ্ববাসী মুসলিম স্পেন ও আন্দালুসিয়া থেকে আধুনিক শিক্ষা-সংস্কৃতি
নিখিল বিশ্বকে আল্লাহ পাক ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন। এই বিষয়টি কুরআনে একাধিকবার তিনি বলেছেন। সূরা আল আরাফ-৫৪, সূরা ইউনুস-৩, সূরা হুদ-৭, সূরা আল ফুরকান-৫৯, সাজদাহ-৪, ক্বাফ-৩৮ এবং হাদিদ-৪ এই সাতটি
পরোপকার মানে মানবজাতির কল্যাণে একজন আরেকজনের পাশে দাঁড়ানো, এগিয়ে আসা, সহমর্মী হওয়া। শুধু নিজের সুখের জন্য নয় বরং অন্যের মুখে এক চিলতে হাসি ফোটানোর চেষ্টা করা। এ সবই হচ্ছে সাহায্য
আল্লাহ তায়ালা মানবজাতিকে সম্মানিত করেছেন ওহির জ্ঞান দিয়ে। সেই ওহির জ্ঞান মানুষের কাছে পৌঁছানোর জন্য তিনি যুগে যুগে অসংখ্য নবী-রাসূল প্রেরণ করেছেন। নবুয়াতি এই ধারা হজরত আদম আ: থেকে শুরু
আমরা প্রায়ই হজে গমনকারী আল্লাহর মেহমানদের জন্য দোয়া করি, আল্লাহ আপনার হজকে ‘হজে মাবরুর’ হিসাবে কবুল করুন। কিন্তু আমরা অনেকেই হয়তোবা জানি না ‘মাবরুর’ কী? এবং হজে কেন এ শব্দটিকে