হজরত মুহাম্মদ সা: একজন ব্যক্তিই নন, একটি জীবন্ত আদর্শ, একটি বিপ্লব। পৃথিবী আজ অবধি কত মানুষ-মহামানুষ দেখেছে, কত নামীদামি মানুষের সংস্পর্শ পেয়েছে, কিন্তু নবী মুহাম্মদ শুধু একজনই পেয়েছে। সৃষ্টিকুলে চরিত্রের
‘রাসূলের অপমানে যদি না কাঁদে তোর মন/মুসলিম নয় মুনাফিক তুই, রাসূলের দুশমন’। আসলেই কবি যথার্থই লিখেছেন। কোনো মুমিন তা মেনে নিতে পারে না। মুসলমানদের পক্ষে বরদাশ্ত করা সম্ভব নয়। কেননা,
হজ ইসলামের উজ্জ্বল নিদর্শন এবং ঈমানের পর মুসলমানদের অন্যতম মৌলিক স্তম্ভ। সামর্থ্যবানদের জন্য এটি ফরজ হলেও এই হজ পালনের আগ্রহ পোষণ করে সামর্থ্যহীন ধর্মপ্রাণ মুসলমানরাও। ইসলামে আছে এর অনেক ফজিলত।
খাদ্য। মানবজীবনের অপরিহার্য অনুষঙ্গ। খাবার ছাড়া প্রাণের অস্তিত্ব কল্পনা করাও কষ্টকর। সুস্থ ও নিরাপদ জীবনযাপনের জন্য উত্তম ও পরিমিত খাবার দাবারের বিকল্প নেই। খাবারে সঙ্কট দেখা দিলে, খাদ্যাভ্যাসে এলোমেলো অবস্থা
মহান আল্লাহ তায়ালার কাছে তাঁর বান্দার যুবক বয়স অনেক বেশি পছন্দের ও মাকবুলের। যুবক বয়সের গুরুত্ব নিয়ে একটি হাদিসে বর্ণিত হয়েছে- ‘কিয়ামতের দিন মাত্র সাত শ্রেণীর মানুষ মহান আল্লাহ তায়ালার
আগুন মানুষের নিত্যদিনের সঙ্গী। আগুন নিয়ন্ত্রণের ক্ষমতা আদিম মানুষের জীবনযাপনে একটি নাটকীয় পরিবর্তন এনেছিল। তাপ ও আলো প্রাপ্তির জন্য আগুন ব্যবহার করা থেকেই মানুষের পক্ষে খাদ্য রান্নার পদ্ধতি শেখা সম্ভব