দ্বীনি কাজে অতিরঞ্জন ও অতি শৈথিল্য প্রদর্শন কোনোটিই ভালো নয়; বরং মধ্যম পন্থা অবলম্বন করাই উত্তম। পবিত্র কুরআন ও হাদিস দিয়ে তা প্রতীয়মান হয়। মহানবী সা: একদা হজরত আবদুল্লাহ ইবন
বর্তমান সামাজিক ব্যাধিগুলোর অন্যতম হচ্ছে জুয়া। একটা সময় গ্রামগঞ্জের বিভিন্ন বাঁশঝাড়ে জুয়াড়িদের দেখা মিলত। লোকচক্ষুর অন্তরালে গিয়ে মানুষ এসব অসামাজিক কাজে জড়িত হতো। কিন্তু সময় যত এগোচ্ছে জুয়াড়িদের দৌরাত্ম্য ততই
রাসূলুল্লাহ সা: মানবসভ্যতার অহঙ্কার। রাসূলুল্লাহ সা:-এর কাছে গোটা মানবজাতি ঋণী। তিনি পৃথিবীকে একটি উন্নত, সমৃদ্ধ ও আলোকিত সমাজ উপহার দিয়েছেন। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য, মানবজাতির প্রতি এত বড় অনুগ্রহশীল এই
মানবজাতির জন্য আল্লাহ প্রদত্ত নিয়ামতসমূহের মধ্যে অন্যতম একটি হচ্ছে সময়। মানব জীবনে সময়ের গুরুত্ব অপরিসীম। সময়ের গুরুত্ব বোঝাতে মহান আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কুরআনের একাধিক স্থানে রাত-দিন বা দিন-রাতের কসম করেছেন।
ফজরের নামাজ পড়ছিলাম। ইমাম সাহেব সীমাহীন ভালোবাসা আর আবেগমিশ্রিত কণ্ঠে তিলাওয়াত করছিলেন সূরা কিয়ামাহ। উনার তিলাওয়াতে প্রতিনিয়তই আমি মুগ্ধ হই। হারিয়ে যাই ভাবনার জগতে। তিলাওয়াত শুনে পুরো দেহ-মনজুড়ে একটি প্রশান্তির
অপবিত্র বস্তু থেকে পবিত্রতা অর্জন করা মুমিনের জন্য অপরিহার্য। অপবিত্র জিনিস গায়ে বা জামায় লাগলে তা ধুয়ে পবিত্র করা অত্যাবশ্যক। আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেছেন- ‘অবশ্যই আল্লাহ তাওবাকারীদের ভালোবাসেন এবং পবিত্রতা