গ্রিক চিকিৎসক ও অ্যানাটমিস্টরা প্রথম মানসিক ভারসাম্যহীনদের ওপর গবেষণা করেন এবং মানসিক রোগ চিহ্নিত করেন। তবে মুসলিমরাই মানসিক রোগীদের চিকিৎসার জন্য প্রথম বিশেষায়িত হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা করে। অষ্টম খ্রিস্টাব্দে বাগদাদে পৃথিবীর
আল্লাহ তায়ালা মানবজাতির উদ্দেশে পবিত্র কুরআনুল কারিমে ইরশাদ করেন, ‘হে ঈমানদাররা, তোমরা ন্যায়ের ওপর প্রতিষ্ঠিত থাকো, আল্লাহর ওয়াস্তে ন্যায়সঙ্গত সাক্ষ্য দান করো, তাতে তোমাদের নিজের বা পিতা-মাতার অথবা নিকটাবর্তী আত্মীয়স্বজনের
ফিলিস্তিন ভূমির ওপর ইহুদিদের দখলদারির মূলে আছে একটি প্রাচীন মিথ। তা হলো আল্লাহ বনি ইসরাইলকে পবিত্র এই ভূমি দান করার অঙ্গীকার করেছিলেন এবং বর্তমান ইহুদিরাই তাদের উত্তরসূরি। এ ছাড়া ঐতিহাসিকভাবে
মানবজাতির চারিত্রিক কিছু গুণ রয়েছে ইতিবাচক, আর কিছু রয়েছে নেতিবাচক। আর নেতিবাচকের অন্যতম একটি হলো দম্ভ বা অহঙ্কার। যা ইতিবাচক গুণ বিনয়ের বিপরীত এক দুঃস্বভাব। আর এই বিনয় যেমন মানুষকে
আল-কুরআন। মানবজীবনের সংবিধান। হক-বাতিলের মধ্যে পার্থক্য সৃষ্টিকারী। দোজাহানে সফলতার চাবিকাঠি। পবিত্র কুরআনের বহু জায়গায় আল্লাহ তায়ালা সুনিপুণভাবে তাঁর নিজ সত্তার পরিচয় তুলে ধরেছেন। যেমন- আয়াতুল কুরসি, সূরা হাশরের শেষ তিন
মুমিনের বৈশিষ্ট্য হলো কোনো বিশ্বাস ভঙ্গ না করা এবং কারো সঙ্গে গাদ্দারি না করা। মুনাফিকের চরিত্র এর সম্পূর্ণ বিপরীত। মুনাফিক অঙ্গীকার করলে তা ভঙ্গ করে। আমানতের খেয়ানত করে, বিশ্বাস ভঙ্গ