খিরা চাষে লাভবান জেলায় চরের কৃষকরা। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় এবং খিরার ফলন ভালো হওয়ায় হাসি ফুটেছে কৃষকদের মুখে। কম খরচে লাভ বেশি হওয়ায় দিন-দিন খিরা চাষ বাড়ছে এই অঞ্চলে। খিরা
কুড়িগ্রামের চরাঞ্চলের বসতবাড়ির আশপাশে নারীরা শাক-সবজি চাষ ও গবাদিপশু পালন করে ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছেন। জেলার চিলমারী উপজেলার ব্রহ্মপুত্র নদ সংলগ্ন প্রত্যন্ত চরাঞ্চলের অবহেলিত জনগোষ্ঠীর ফসল প্রতি বছরের বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত
দেশের সবচেয়ে বড় বিল চলনবিল। পাবনা, সিরাজগঞ্জ ও নাটোর জেলার ৯টি উপজেলা নিয়ে বিস্তৃত বর্তমান এই চলনবিলের মাঠ ঘাট এখন সরিষা ফুলের হলদে আভা ছড়াচ্ছে। যে দিকে চোখ যায় শুধু
‘আম পাকে বৈশাখে, কুল পাকে ফাগুনে/কাঁচা ইট পাকা হয় পোড়ালে তা আগুনে’ বরই পাকা নিয়ে সুকুমার রায় তাঁর ‘পাকাপাকি’ ছড়ায় এমনটাই বলেছিলেন। তবে টাঙ্গাইলের সখীপুরের সিদ্দিক হোসেনের বাগানের বরই অগ্রহায়ণ
জেলায় চলতি ২০২১-২০২২ রবি মৌসুমে শীতকালীন মরিচের চাষ হয়েছে ৩৩০ হেক্টর জমিতে। যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ১০ হেক্টর অতিরিক্ত। জেলা কৃষি স¤প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্র বাসস’কে জানায়, জয়পুরহাট জেলায় চলতি ২০২১-২০২২ রবি
কুমিল্লা সদর দক্ষিণ উপজেলার বলারামপুর গ্রামের যুবক কাজী আনোয়ার হোসেন স্বল্পকালীন জাতের শসা চাষ করে বাম্পার ফলন পেয়েছেন। তিন মাসেই শসা বিক্রি করে তিন লাখ টাকা মুনাফা করেছেন। আনোয়ারের মুখে