জেলার অর্থনীতিকে সচল রেখেছে কৃষি অর্থনীতি। জীবন বাজি রেখে কৃষক জমিতে আবাদ চালিয়ে যাচ্ছে। লাভ লোকসান যাই হোক। কৃষিকাজে নিযুক্ত শ্রমিকরা বেশ ভালো আছেন। কৃষকরা ধান আলুসহ শাকসবজি, ফলের আবাদ
জেলার মুরাদনগর উপজেলার বোরারচর গ্রামে জনপ্রিয় হয়ে উঠছে মধু চাষ। ঘরের কাজের পাশাপাশি বাড়তি খরচ ছাড়াই একবার পুঁজি খাঁটিয়ে বারবার আয় করতে পারায় মধু চাষে ঝুঁকছেন ওই এলাকার চাষিরা। গ্রামেই
বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে সূর্যমুখী একটি সম্ভাবনাময় তেল ফসল। শরীরের জন্য বিশেষ উপকারী হওয়ায় দেশে ক্রমেই বাড়ছে সূর্যমুখী তেলের চাহিদা। এরই মধ্যে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট (বারি) উদ্ভাবিত তিনটি জাত কৃষকদের মধ্যে
জেলার সদর উপজেলার মনাগ্রামের কৃষক মনজুর হোসেন ৩০ একর জমিতে ২১ জাতের সবুজ আর বেগুনী পাতার কালো চাল ও লাল চালের (ব্ল্যাক অ্যান্ড রেড রাইস) ধানের আবাদ করে সাড়া ফেলেছেন।
জেলার নাগরপুর উপজেলায় চলতি মৌসুমে তুলা চাষ করে ব্যাপক লাভবান হবার স্বপ্ন বুনছেন কৃষকরা। সরকারি প্রণোদনা, অনুকূল পরিবেশ, পরিচর্যা এবং ভালো বীজের কারণে তুলার বাম্পার ফলন হওয়ায় আশাবাদী কৃষকরা। সরকারি
বগুড়া জেলায় প্রথমবারের মতো ব্যক্তি উদ্যোগে শুরু হয়েছে মরুভূমির ত্বীন ফলের চাষ। পবিত্র কোরআনে বর্ণিত এ ফলটি ঔষধি গুণসম্পন্ন এবং স্বাদে বেশ মিষ্টি। প্রথমবারের মতো ডুমুর আকৃতির ত্বীন গাছে ফল