কভিড-১৯ মহামারীকালীন সারা বিশ্বের পাশাপাশি বাংলাদেশেও বিভিন্ন শস্য উৎপাদন ব্যবস্থাপনায় নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। তবে ব্যতিক্রম পরিস্থিতি অবলোকন করেছে দেশের চা উৎপাদন খাত। মহামারী-উত্তর সাম্প্রতিক সময়ে দেশে রেকর্ড পরিমাণ চা উৎপাদিত
বরই বাগান করে সফল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী নূর ইসলাম। বাড়ি কালাই উপজেলার ঝামুটপুর গ্রামে। করোনা প্রাদুর্ভাবে বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ থাকায় যেন সময় কাটছিলনা । বাড়িতে এসে পড়ালেখার
জেলার নালিতাবাড়ী উপজেলায় সুগন্ধি তুলশীমালা ও চিনিগুঁড়া ধানচাষ করে কৃষকের মুখে হাসি ফুটে উঠেছে। তুলনামূলক খরচ কম এবং ভালো দাম পাওয়ায় মহাখুশি তারা। সুগন্ধি ধান এ অঞ্চলের একটি ঐতিহ্য হিসেবে
এখন বগুড়ার বাঁধা কপির রফতানি বাড়ছে। বগুড়ার বাঁধা কপি বিষ মুক্ত হওয়ায় আমদানী কারক দেশে এ সবজি জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। অতীতের মত বাঁধা কপি চাষে আর কৃষকদের লোকসান গুনতে হয়না।
জেলায় কৃষি কাজে নারীদের অংশগ্রহণ বাড়ছে। একদিকে আমন ধানের মাড়াই, ঝাড়া, সিদ্ধ ও রোদে দেওয়া অন্যদিকে বোরোর বীজতলা তুলতে বেড়েছে নারীর কর্মতৎপরতা। পৌষের শীতে এখন আমন ধান কাটা শেষ পর্যায়ে
নীলফামারী সদর উপজেলার টুপামারী ইউনিয়নের কিসামত দোগাছি গ্রামের জসীম উদ্দিন দীর্ঘ ৪৫ বছর ধরে উন্নত জাতের ঘাসচাষ করে সংসার চালাচ্ছেন। এই উপার্জন দিয়েই তিনি চার ছেলেমেয়ের পড়ালেখা চালিয়ে যাচ্ছেন। তার