মীর মশাররফ হােসেন (১৮৪৭-১৯১২)[Mir Mosarraf Hosain] তৎকালীন নদীয়া জেলার অন্তর্গত কুষ্টিয়া মহকুমার (বর্তমানে বাংলাদেশের অন্যতম জেলা) গৌরী নদীর তীরবর্তী সাঁওতার নিকটবর্তী লাহিনীপাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। পিতা মােয়াজ্জেম হােসেন, মাতা দৌলতুন্নেসা। মােয়াজ্জেম
১৯১৩ সালের ১২ নভেম্বর অর্থাৎ আজকের এই দিনে নোবেল পুরস্কারের জন্য রবীন্দ্রনাথের নাম ঘোষণা করা হয়ে। ১৯০১ সাল থেকে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার দেওয়ার চল শুরু হয়। ১৯১৩ সালে নোবেল পুরস্কার
বিচিত্র সৃষ্টির বৈভবে আসাদ বিন হাফিজ গড়ে তুলেছেন তার নিজস্ব সাহিত্য বলয়। নানাবিধ মাধ্যমে কাজ করেছেন বলে কোন পরিচয়টি প্রধান সেটা এক নিমিষেই নির্ধারণ করা কঠিন। তবে তার সবগুলো কাজের
আজ আমরা হিজরি ১১ শতকের তথা খ্রিস্টিয় সপ্তদশ শতকের প্রখ্যাত ইরানি কবি তলেব-এ অমোলি-এর জীবন ও রচনা সম্পর্কে কথা বলব। কবি ত’লেব-এ অমোলি ছিলেন হিজরি ১১ শতকের তথা খ্রিস্টিয় সপ্তদশ
ইংরেজি সাহিত্যের যে কয়েকজন কবির কবিতার পাশাপাশি তাদের ব্যক্তিজীবন নিয়েও সবচেয়ে বেশি আলোচনা-সমালোচনা হয়, তাদের মধ্যে অন্যতম উল্লেখ্যযোগ্য হলেন টেড হিউজ। এই কবির কবিতা যেমন সাহিত্যাঙ্গনে ব্যাপক সাড়া ফেলেছে, তেমনি
আভিধানিক অর্থে কবিতা হলো কাব্য; পদ্য; শ্লোক; কল্পনামিশ্রিত ছন্দোময় রচনা। ছড়া, পদ এসবও কবিতার অংশ। এক কথায় কবিতা ভাবসমৃদ্ধ সরস রচনা। অবশ্যই তা ছন্দোময় হতে হবে। তবে গদ্যভাষায়ও কবিতার চল