১৯১৩ সালের ১২ নভেম্বর অর্থাৎ আজকের এই দিনে নোবেল পুরস্কারের জন্য রবীন্দ্রনাথের নাম ঘোষণা করা হয়ে। ১৯০১ সাল থেকে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার দেওয়ার চল শুরু হয়। ১৯১৩ সালে নোবেল পুরস্কার
বিচিত্র সৃষ্টির বৈভবে আসাদ বিন হাফিজ গড়ে তুলেছেন তার নিজস্ব সাহিত্য বলয়। নানাবিধ মাধ্যমে কাজ করেছেন বলে কোন পরিচয়টি প্রধান সেটা এক নিমিষেই নির্ধারণ করা কঠিন। তবে তার সবগুলো কাজের
আজ আমরা হিজরি ১১ শতকের তথা খ্রিস্টিয় সপ্তদশ শতকের প্রখ্যাত ইরানি কবি তলেব-এ অমোলি-এর জীবন ও রচনা সম্পর্কে কথা বলব। কবি ত’লেব-এ অমোলি ছিলেন হিজরি ১১ শতকের তথা খ্রিস্টিয় সপ্তদশ
ইংরেজি সাহিত্যের যে কয়েকজন কবির কবিতার পাশাপাশি তাদের ব্যক্তিজীবন নিয়েও সবচেয়ে বেশি আলোচনা-সমালোচনা হয়, তাদের মধ্যে অন্যতম উল্লেখ্যযোগ্য হলেন টেড হিউজ। এই কবির কবিতা যেমন সাহিত্যাঙ্গনে ব্যাপক সাড়া ফেলেছে, তেমনি
আভিধানিক অর্থে কবিতা হলো কাব্য; পদ্য; শ্লোক; কল্পনামিশ্রিত ছন্দোময় রচনা। ছড়া, পদ এসবও কবিতার অংশ। এক কথায় কবিতা ভাবসমৃদ্ধ সরস রচনা। অবশ্যই তা ছন্দোময় হতে হবে। তবে গদ্যভাষায়ও কবিতার চল
শামসুর রাহমান আধুনিক বাংলা কবিতার শ্রেষ্ঠতম শব্দশিল্পী ও কবি কথায় মৃত্যুর পূর্বে তিনি এমন একজন কবির জীবনযাপন করেছেন যা ছিল প্রায় কিংবদন্তীতুল্য। স্বাধীন বাংলাদেশের প্রধান কবি শিরোপাটিও তাঁকে দেয়া হয়।