অর্থনীতির চাকা সচল রাখতে করোনার প্রার্দুভাবের মাঝেই সব ধরনের স্বাস্থ্যবিধি মেনে কারখানা চালু রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন দেশের গার্মেন্টস খাতের মালিকরা। সরকার ও শ্রমিক নেতাদের সঙ্গে আলোচনা করেই তারা এই সিদ্ধান্ত
ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের জন্য সরকার যে ২০ হাজার কোটি টাকার ঋণের প্যাকেজ ঘোষণা করেছে, সেই অর্থের জোগান দেবে বাংলাদেশ ব্যাংক। সেজন্য ১০ হাজার কোটি টাকার একটি পুনঃঅর্থায়ন তহবিল গঠন
গত কয়েকদিন নিত্যপণ্যের দামে কিছুটা সহনশীল থাকলেও রমজান মাসকে সামনে রেখে বেশিরভাগ নিত্যপণ্যের দাম বাড়িয়ে দিয়েছে ব্যবসায়ীরা। বাজার ঘুরে ক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, নিত্যপণ্যের দাম বেড়েছে। ক্রেতারা বলছেন,
দেশে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের চাহিদার তুলনায় বেশি পরিমাণ মজুত রয়েছে, তাই কৃত্রিম উপায়ে পণ্যের সংকট তৈরি করলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি। তিনি বলেন, দেশে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য
সীমিত আকারে পোশাক কারখানা খোলার জন্য প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে চিঠি দিয়েছে বাংলাদেশ গার্মেন্টস বায়িং হাউজ অ্যাসোসিয়েশন (বিজিবিএ)। সংগঠনের সভাপতি কাজী ইফতেখার হোসাইন মঙ্গলবার (২১ এপ্রিল) প্রধানমন্ত্রীর মুখ্যসচিবের কাছে এই চিঠি পাঠিয়েছেন।
নির্দিষ্ট সময়ে শ্রমিকদেরকে মার্চ মাসের বকেয়া বেতন পরিশোধ না করায় ৩৭০টি গার্মেন্টসের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে সংশ্লিষ্টদের অনুরোধ জানিয়েছে সরকারের কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদফতর। কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদফতর থেকে