পাঁচ দিনের যুদ্ধবিরতি ও ‘৫০ বা তার বেশি’ শিশু ও নারী বন্দীদের মুক্তির বিষয়ে একমতে পৌঁছেছে যুক্তরাষ্ট্র, ইসরাইল ও হামাস। গত শনিবার কাতারের মধ্যস্থতায় তারা এ মতে পৌঁছেছে। গতকাল রোববার
অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় হামাসকে নির্মূল করার যে প্রতিজ্ঞা ইসরায়েল নিয়েছে তা কীভাবে অর্জন করা সম্ভব, এ নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন জর্ডানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আয়মান সাফাদি। তিনি বলেন, চলমান এ সহিংসতা সংঘাত
ফিলিস্তিনের স্বাধীনতা আন্দোলনের সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের শুরু থেকেই ইসরায়েলকে জোর গলায় সমর্থন দিয়ে এসেছে যুক্তরাষ্ট্র। ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর পক্ষে দৌড়ঝাঁপ করেছেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন। তবে গত
গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলের আগ্রাসনে গড়ে প্রতি ১০ মিনিটে একটি শিশু নিহত হচ্ছে বলে জানিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)। গাজায় কোনও স্থানই নিরাপদ নয়; এবং সেখানে কেউই নিরাপদে নেই। এমনকি গাজার
ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাক্রোঁ শুক্রবার ইসরায়েলকে গাজায় বেসামরিক নাগরিকদের ওপর বোমাবর্ষণ বন্ধ করার আহ্বান জানিয়ে বলেছেন, এ ধরনের হামলা চালানোর ‘কোন যুক্তি নেই’ এবং মৃত্যু ‘অসন্তোষ’ সৃষ্টি করে। খবর এএফপি’র।
ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যাকায় অবিলম্বে যুদ্ধবিরতি ও ইসরাইলকে মার্কিন সহায়তা বন্ধ করার দাবিতে যুক্তরাষ্ট্রের বিশাল বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। গত শনিবার (৪ নভেম্বর) দেশটির রাজধানী ওয়াশিংটন ডিসিতে এ বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হয়।