‘আল্লামা’ মানে ওই আলেম, যিনি সমানহারে মুফাসসির, মুহাদ্দিস, ফকিহ, উসুলি, মুতাকাল্লিমে, কারি, মুওয়াররিখ (ইসলামী ঐতিহাসিক), আদিব (আরবি ভাষাবিশেষজ্ঞ), ফালসাফি ইত্যাদি আমাদের সমাজে বেশ মাজলুম একটি শব্দ আল্লামা। আল্লামার মানদ-ে উত্তীর্ণ
ইসলামই আল্লাহর কাছে একমাত্র মনোনীত ধর্ম। জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে আল্লাহ পাক ও তার রাসূল সা:-এর আদেশ-নিষেধগুলোকে যথাযথ মূল্যায়ন ও বাস্তবায়ন করা আবশ্যক। আল্লাহ তায়ালার প্রতিটি আদেশ একেকটি ফরজ ইবাদত বা
দান-খয়রাত ও সদকা-জাকাত ইসলামে বিধিবদ্ধ ইবাদত। মহাগ্রন্থ আল–কোরআনে দানের কথাটি সালাত বা নামাজের মতোই বিরাশিবার উল্লেখ হয়েছে। ‘জাকাত’ শব্দটি পবিত্র কোরআনে আছে বত্রিশবার, নামাজের সঙ্গে কোরআন মাজিদে আছে ছাব্বিশবার; স্বতন্ত্রভাবে
পৃথিবীর বুকে বিভিন্ন জাতি-গোষ্ঠীর বসবাস রয়েছে। প্রত্যেক জাতির ইতিহাসে জয়-পরাজয়ও রয়েছে। প্রত্যেকের বিজয় উৎসব পালনে রয়েছে ভিন্নতা। মুসলমানদের ইতিহাসেও রয়েছে বিজয়ের অনেক ইতিহাস। কিন্ত তাদের বিজয় নানা দিক থেকে অন্যান্য
পৃথিবীর মালিক আল্লাহ তায়ালা চান পৃথিবীর সব সৃষ্টি তাঁর নির্দেশ মতো চলুক। এ লক্ষ্যে পৃথিবীতে প্রেরণ করেছেন অগণিত নবী-রাসূল। তাঁরা দ্বীনের দাওয়াত দিয়েছেন, আল্লাহর কথাগুলো মানুষকে বলেছেন। কিন্তু তারা সে
রাসূলুল্লাহ সা:-এর খুলুকে আজিম তথা মহান চরিত্রের মাধুর্যতাই মক্কার আইয়্যামে জাহেলিয়াত তথা অন্ধকার যুগের মানুষগুলোকে ইসলামের ছায়াতলে আনতে ও বিশ্বব্যাপী ইসলামের দাওয়াত পৌঁছে দিতে সাহায্য করেছে। ইসলাম জোরজবরদস্তিতে বিশ্বাস করে