বর্তমানে মুসলিম বিশ্বের সবচেয়ে বড় শূন্যতা হলো এক মহানুভব উদ্যমী নেতার। যিনি সাহস, বিশ্বাস, সততা ও নিষ্ঠার সঙ্গে পাশ্চাত্য সভ্যতার সঙ্গে বোঝাপড়া করবেন। এই আধুনিক সভ্যতার বিভিন্ন কাঠামো, বিভিন্ন চিন্তা
কুরআনুল কারিমে বর্ণিত ‘তাওবাতুন নাসুহা’ নিয়ে একটি ভ্রান্ত, বানোয়াট, মিথ্যা গল্প সমাজে প্রচলিত আছে। এমনকি কোনো কোনো বক্তার বক্তব্যেও এই বানোয়াট কেচ্ছা শোনা যায়। গল্পটি এমন যে, ‘তোমরা নাসুহার মতো
মানুষ না বুঝে নিজে নিজেকে হত্যা করে থাকে। আত্মহত্যা করা মহাপাপ। মানুষ নিজের প্রাণের মালিক নন। প্রত্যেক প্রাণের মালিক মহান রাব্বুল আলমিন। তিনিই জীবন ও মৃত্যু দান করেন। আল্লাহ মানুষকে
আরবি চান্দ্রবর্ষের সপ্তম মাস হলো রজব। রজব মাসের পূর্ণ নাম হলো ‘আর রজব আল মুরাজজাব’ বা ‘রজবুল মুরাজ্জাব’। ‘রজব’ অর্থ ‘সম্ভ্রান্ত’, ‘প্রাচুর্যময়’, ‘মহান’। ‘মুরাজ্জাব’ অর্থ ‘সম্মানিত’; ‘রজবে মুরাজ্জাব’ অর্থ হলো
পারিবারিক শিক্ষার প্রভাব মানুষ আজীবন বহন করে এবং তা দ্বারা পরিচালিত হয়। পরিবার থেকে সুশিক্ষা পেলে ভালো মানুষ হওয়া সহজ হয়। পক্ষান্তরে পরিবার থেকে সুশিক্ষা না পেলে বা পরিবার থেকে
হিজাব বা পর্দা হচ্ছে আবরণ। যে আবরণ দিয়ে দেহ আচ্ছাদিত করা হয়। আর দেহকে শরিয়তসম্মত পদ্ধতিতে আবৃত করার মাধ্যমে অন্তর পবিত্র রাখা সম্ভব। নামাজ, রোজা, হজ ও জাকাতের মতো পর্দাও