আমাদের সমাজে এমন কিছু দুর্ভাগা রয়েছে, যাদের আল্লাহ তাআলা অত্যন্ত ঘৃণা করেন। কিয়ামতের দিন এই হতভাগাদের সঙ্গে আল্লাহ তাআলা কোনো ধরনের কথা বলবেন না। তাদের প্রতি দয়ার দৃষ্টিতেও তাকাবেন না।
মুহাম্মদ (সা.) পৃথিবীতে পার্থিব ও অপার্থিব জীবনের কল্যাণ নিশ্চিত করতে আগমন করেছেন। তিনি শুধু মানুষকে আসমানি রাজত্বের সুসংবাদ দেননি; বরং তিনি আসমানি রাজত্বের সঙ্গে সঙ্গে পার্থিব জীবনে রাজত্বের সুসংবাদও দিয়েছেন।
প্রবাদে আছে, ‘পরিবারের দিকে খেয়াল দাও, দেখবে সমাজ আপনা থেকেই ঠিক হয়ে যাবে।’ ইসলামী সমাজের যে স্বপ্ন আমরা দেখি তার বাস্তবায়ন করতে হলে পরিবারে ইসলাম চর্চার দিকে আমাদের গুরুত্বারোপ করতে
জীবন। জীবনের বিপরীতেই মৃত্যু। জীবন-মৃত্যুর মাঝেই রয়েছে অন্য আরেকটি জীবনের সফলতা। মাঝখানের সময়কে রণ, সংগ্রাম ও বিলাসবহুল আবেগ ত্যাগ বিসর্জন দিতে সক্ষম হলেই মিলিয়ে যাবে ‘সূরা আসর’-এর সাথে। সূরা আসরের
‘মুনাফিক’ শব্দটি ‘নফক’ শব্দ থেকে গঠিত। নফকের অর্থ- গর্ত, ছিদ্র, সুড়ঙ্গ, বের হওয়া, খরচ করা, ব্যয় করা। কারো মতে, ‘নাফেকুল ইয়ারবু’ (পাহাড়ি ইঁদুর) থেকে মুনাফিক শব্দটি গঠিত। পাহাড়ি ইঁদুরকে ‘নাফেকুল
ইসলাম যেভাবে ব্যক্তিগত ইবাদতে উৎসাহ দিয়েছে, তেমনি সমাজের মানুষের কল্যাণে কাজ করাকেও ইবাদত হিসেবে ঘোষণা করেছে। এ বিষয়ে মহান আল্লাহ পবিত্র কোরআনে ইরশাদ করেন, ‘সৎকর্ম শুধু এই নয় যে তোমরা