গুনাহ ক্ষমাকারী, তওবা কবুলকারী, মহাপরাক্রমশালী শান্তি ও শাস্তিদাতা, সর্বময় ক্ষমতার মালিক আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেন- ‘আর এমন মানুষের তওবা কবুল করা হয় না, যারা পাপ কাজ করতেই থাকে, এমন কি
সারা দিন কর্মব্যস্ততার পর মানুষ চায় একটু সুখ। চায় আত্মার প্রশান্তি। আর সেই সুখটুকু পাওয়ার জন্য কতই না আয়োজন। সবসময় তার খোঁজে মানুষ নিজেকে ব্যতিব্যস্ত রাখে। জীবনের সবটুকু বিসর্জন দেয়
ঈমান ও আমলের প্রশিক্ষণকাল ছিল পবিত্র রমজান। রমজানে মুমিন পুণ্যের অনুশীলন করে এবং বছরের অন্য দিনগুলোতে সে অনুসারে আমল করে। যে ব্যক্তি নেক আমলের ধারাবাহিকতা রক্ষা করতে পারে প্রকৃতপক্ষে সে-ই
আজ পবিত্র শাওয়াল মাসের দ্বিতীয় জুমার দিন। একজন মুসলমানের এই সংক্ষিপ্ত দুনিয়াবী জীবনে পবিত্র জুমার দিনের গুরুত্ব অত্যন্ত ব্যাপক ও বিস্তৃত। আর জুমু’আহ শব্দটি আরবী । এর অর্থ একত্রিত হওয়া,
আল্লাহ তায়ালা আমাদের প্রকৃতি দান করেছেন। আমাদের বসবাসের উপযোগী করে এই সুন্দর বসুন্ধরা সাজিয়েছেন অপরূপ মায়াবী কারুকার্যে। যাবতীয় প্রয়োজনীয় বস্তুসামগ্রী দিয়েই মানুষকে পাঠিয়েছেন পৃথিবীর বুকে। এই প্রকৃতি মহান আল্লাহর সৃষ্ট
তায়সাল ইবনে মায়াস রহ: বলেন, আমি যুদ্ধ-বিগ্রহে লিপ্ত ছিলাম। আমি কিছু পাপকাজ করে বসি যা আমার মতে কবিরা গুনাহের শামিল। আমি তা ইবনে উমার রা:-এর কাছে উল্লেখ করলে তিনি জিজ্ঞেস