আল্লাহ তাআলা নেয়ামতস্বরূপ বান্দার জন্য রমজান মাসের রোজা ফরজ করেছেন। বান্দা তা সাগ্রহে পালন করেন। যেকোনো কারণে সময়মতো রোজা রাখতে না পারলে, তা কাজা আদায় করতে হয় এবং রোজা রেখে
রোজা রাখার উপরাকিতা , গুরুত্ব ও ফজিলত সম্পর্কে পবিত্র কুরআন ও হাদিসে কি বলা হয়েছে তা আমরা সবাই কম-বেশি জানি। রোজা শুধু ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ থেকে নয়, বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিতেও রোজার উপকারিতা
রমজান হিজরি চান্দ্রবর্ষের নবম মাস। রমজান সিয়াম সাধনার মাস। রমজান তাকওয়ার মাস। রমজান কোরআন নাজিলের মাস। আল্লাহ সুবহানাহু তাআলা বলেন, ‘রমজান মাস, এতে মানুষের দিশারি এবং সৎ পথের সুস্পষ্ট নিদর্শন
খেজুর স্বাস্থ্যসম্মত ভিটামিনসমৃদ্ধ একটি খাবার। দৈনন্দিন জীবনে খাদ্যঘাটতির চাহিদার পরিপূরক জাদু ও বিষ প্রতিরোধক খাবার। পবিত্র রমজানুল মুবারকে সারা দিনের রোজার ক্লান্তি শেষে ইফতারিতে এক দুটো খেজুর খেলে দুর্বলতা কেটে
রহমত, মাগফিরাত ও নাজাতের মাহে রমজান শেষের পথে। সিয়াম সাধনা ও ইবাদতে পবিত্র একটি বসন্ত গড়ালেন মোমিন বান্দারা। রমজান এসেছিল আমাদের ব্যক্তি, পরিবার ও সমাজকে পরিশুদ্ধ করার জন্য। বহুবিধ শিক্ষায়
আবু হুরায়রা রা: থেকে বর্ণিত- নবী সা: বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি ঈমান ও এহতেসাবের সাথে রোজা রাখবে তার অতীতের গুনাহ মাফ করে দেয়া হবে।’ (বুখারি-১৯০১, কিতাবুস সাওম, বাবু মান সামা রামাদানা