মাহে রমজানের রোজা মানুষের আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে ব্যক্তি, পরিবার ও সমাজজীবনে অত্যন্ত সুশৃঙ্খলভাবে চলার শিক্ষা দেয়। হিংসা-বিদ্বেষ, হানাহানি ও আত্ম-অহংবোধ ভুলে গিয়ে সুখী, সুন্দর ও সমৃদ্ধিশালী সমাজ প্রতিষ্ঠার মাসই হলো
রোজার ফরজিয়তকে তুলে ধরে মহান আল্লাহ পাক আল-কোরআনে ইরশাদ করেছেন, “তোমাদের উপর রোজা ফরজ করা হয়েছে।” (সূরা বাকারাহ, আয়াত : ১৮৩) রোজার মর্ম: রোজা হচ্ছে ইসলামী ইবাদতের তৃতীয় রোকন। আরবী
‘সে বিজয়ী, যে নিজেকে পরিশুদ্ধ করল’। (সূরা-আলা, আয়াত-১৪) আল কুরআনে ব্যক্তি পরিশুদ্ধতার বিষয়ে গুরুত্বারোপ করা হয়েছে। পরিশুদ্ধ ব্যক্তি মাত্রই সফল। সফলতার মানদ- হলো পরিশুদ্ধতা। নিজেকে জাগতিক পাপরাশি থেকে মুক্ত করে
তাকওয়া হলো আল্লাহর ভালোবাসা হারানোর ভয়। আল্লাহর অসন্তোষের ভয়। প্রকৃত মুমিন তাকওয়া দ্বারাই পরিচালিত হন। তাকওয়া মানুষকে পাপ থেকে দূরে রাখে এবং সৎ কাজে অনুপ্রাণিত করে। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘তোমরা
সুবহে সাদিক থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত পানাহার ও স্ত্রী সম্ভোগ থেকে বিরত থাকার নাম রোজা। যা ইসলামের পাঁচ স্তম্ভের অন্যতম একটি। রোজা রাখার অসংখ্য ফজিলত কুরআন ও হাদিসে বর্ণিত হয়েছে। এখানে
মাহে রমজান মুমিন জীবনের শ্রেষ্ঠ সময়। এ মাস আখেরাতের পাথেয় গোছানোর মাস। এই মাসে বর্ষিত হয় রহমতের বারিধারা। পবিত্র রমজানে কিছু গুণাবলী অর্জনের দীক্ষা নেন একজন মুমিন। যে শিক্ষাগুলো ধারণ