বর্তমানে ট্রান্সজেন্ডার নিয়ে সারা দেশে তুমুল আলোচনার ঝড় বয়ে যাচ্ছে। সপ্তম শ্রেণীর একটি বইতে ‘শরীফ ও শরীফা’ নামে একটি গল্পের সূত্র ধরেই এই ঝড়। বিশ্লেষকরা বলছেন, ট্রান্সজেন্ডার এবং তৃতীয় লিঙ্গ
তিক্ত হলেও নির্মম সত্য হলো- প্রতিটি সৃষ্টিকুল মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করবে। মানুষও তার ব্যতিক্রম নয়। মৃত্যুর পরের জীবনের জন্য মানুষ আফসোস করবে। যেই আফসোসের কোনো কূলকিনারা থাকবে না। তাই সময়
আল্লাহ তায়ালা মানুষকে সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ জীব হিসেবে সৃষ্টি করে প্রকৃতিগত সৌন্দর্যকে পরিপূর্ণ করে দিয়েছেন। এসব সৌন্দর্যের মধ্যে এক বিশেষ শোভা হচ্ছে লজ্জা বা শালীনতা। শরিয়তের দৃষ্টিতে লজ্জা এমন একটি বিশেষ
আল্লাহর রাস্তায় জানমাল দিয়ে সংগ্রাম করা মুক্তির একটি অন্যতম সোপান। তাই এ ক্ষেত্রে ভয়ভীতি ও কৃপণতা পরিহার করতে আল্লাহ তায়ালা বান্দার প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। এ প্রসঙ্গে আল্লাহ তায়ালা কুরআন মাজিদে
কাকে সঙ্গী-সাথী বানাতে হবে বা কার সান্নিধ্যে চলতে হবে? এই প্রশ্নের উত্তরে মহান আল্লাহ পবিত্র কুরআনে বলেন- ‘মু’মিনরা যেন অন্য মু’মিনকে ছেড়ে কোনো কাফিরকে বন্ধুরূপে প্রহণ না করে। আর যারা
সুদ বর্তমান অর্থব্যবস্থার একটি অন্যতম কাঠামো হলেও এটি মূলত ধ্বংসই ডেকে আনে। কারণ, সুদনির্ভর সমাজের ভিত কখনোই মজবুত হয় না। কুরআনের ভাষায়- ‘আল্লাহ সুদকে নিশ্চিহ্ন করেন এবং সদকাকে বৃদ্ধি করেন’।