সুবহে সাদিক থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত পানাহার ও স্ত্রী সম্ভোগ থেকে বিরত থাকার নাম রোজা। যা ইসলামের পাঁচ স্তম্ভের অন্যতম একটি। রোজা রাখার অসংখ্য ফজিলত কুরআন ও হাদিসে বর্ণিত হয়েছে। এখানে
মাহে রমজান মুমিন জীবনের শ্রেষ্ঠ সময়। এ মাস আখেরাতের পাথেয় গোছানোর মাস। এই মাসে বর্ষিত হয় রহমতের বারিধারা। পবিত্র রমজানে কিছু গুণাবলী অর্জনের দীক্ষা নেন একজন মুমিন। যে শিক্ষাগুলো ধারণ
বছর ঘুরে আবারো আমাদের মাঝে শুভাগমন করেছে সিয়াম সাধনার মাস পবিত্র রমজান। মাহে রমজানে সাওম পালন করা প্রত্যেক প্রাপ্ত বয়স্ক মুসলিম নর-নারীর উপর ফরজ। সাওম শুধু অবশ্য পালনীয় ইবাদতই নয়,
ইসলামের মৌলিক ইবাদতগুলো তথা- নামাজ, রোজা, হজ, জাকাত, জিহাদ ইত্যাদি মহানবী সা:-এর মাদানি জীবনে ফরজ হয়। নামাজ হিজরতের ১১ মাস আগে রজবের ২৭ তারিখে মিরাজের রাতে ফরজ হয়, তবে পড়ার
রমজান হলো ইবাদতের বসন্তকাল। একজন মুমিনের আধ্যাত্মিক পরিচর্যা ও সওয়াব অর্জনের মাধ্যমে আল্লাহ তাআলার নৈকট্য এবং তাঁর দয়া-করুণার আধারে সিক্ত হওয়ার সবচেয়ে উপযুক্ত সময়। যার জন্য অনেক প্রস্তুতি প্রয়োজন। কারণ
সমাজের প্রতিটি মানুষ একে অপরের সাথে কোনো না কোনো উপায়ে আত্মীয়তার সুতোয় আবদ্ধ। সেই বাঁধন অটুট রাখার তাগিদে বিভিন্ন সময় একে অপরের বাসায় বেড়াতে যায়। মেহমানদারি আল্লাহ তায়ালার পছন্দনীয় একটি