আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেন- ‘আল্লাহ এ পৃথিবীর মালিক। তিনি যাকে ইচ্ছা করেন রাজ্যের ক্ষমতা দান করেন। আর যার থেকে ইচ্ছা রাজ্য ছিনিয়ে নেন।’ (সূরা আলে-ইমরান-২৬) আরো ইরশাদ করেন- ‘আমি যাদেরকে
সালাত ইসলামের দ্বিতীয় রোকন। কুরআন ও হাদিসে একাধিক জায়গায় সালাতের বিষয় বর্ণিত হয়েছে। আল্লাহ তায়ালা বলেন- ‘এবং তোমরা সালাত কায়েম করো, জাকাত আদায় করো ও রুকুকারীদের সাথে রুকু করো।’ (সূরা
নতুন বছরকে ঘিরে সবার মধ্যেই কমবেশি পরিকল্পনা কাজ করে। বিগত বছরের ভুলগুলো শুধরে নিয়ে নতুনভাবে নতুন উদ্যমে কাজ করার প্রেরণা কাজ করে আর সেই প্রেরণা থেকেই সাজানো হয় বছরব্যাপী কাজের
নববর্ষ বা থার্টি ফার্স্ট নাইট উদযাপন ও শুভেচ্ছাবার্তা জানানো ইসলামপরিপন্থী একটি সংস্কৃতি। এই সংস্কৃতি না রাসূল সা:-এর যুগে ও সাহাবি রা:-এর যুগে এবং তাবেয়ি রহ:-এর যুগে ছিল কিংবা অন্য কোনো
ইতঃপূর্বে স্রষ্টা আল্লাহর একত্ববাদ, আল্লাহর কিতাব কুরআন, নবুয়ত, আখিরাতের বর্ণনা এবং তারপর ইবাদতের আহ্বান জানানোর পর এখানে বিস্ময় প্রকাশ করা হচ্ছে যে, এত কিছুর পরও কিভাবে মানুষ পরম করুণাময় ও
ব্যক্তি, পরিবার, সমাজ ও রাষ্ট্র- এ নিয়েই মানুষের জীবন। তাই সভ্য জীবনযাপনের জন্য এগুলোকে সভ্য করা আবশ্যক। সে জন্য রাসূলুল্লাহ সা: আমাদেরকে দিয়েছেন একটি পূর্ণাঙ্গ ফর্মুলা ‘ইসলাম’। ‘নিশ্চয় আল্লাহর কাছে