মহান আল্লাহ ইরশাদ করেন- ‘আপনি মানুষকে আপনার রবের পথে আহ্বান করুন হিকমত ও সদুপদেশ দিয়ে এবং তাদের সাথে আলোচনা করুন মিষ্টি কথায়’ (সূরা নাহল-১২৫)। আয়াতে আল্লাহ পাক মানুষকে ইসলামের দিকে
মানব সৃষ্টির পর মানুষের শিক্ষার প্রসঙ্গটি উল্লিখিত হয়েছে। কারণ, শিক্ষাই মানুষকে অন্যান্য জীবজন্তু থেকে স্বতন্ত্র এবং সৃষ্টির সেরা রূপে চিহ্নিত করে। শিক্ষার পদ্ধতি সাধারণত দ্বিবিধ- ১. মৌখিক শিক্ষা এবং ২.
আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘এ ভূপৃষ্ঠের প্রতিটি জিনিসই ধ্বংস হয়ে যাবে। তোমার মহীয়ান ও দয়াবান রবের সত্তাই অবশিষ্ট থাকবে’ (সূরা আর-রাহমান : ২৬-২৭)। আপাতদৃষ্টিতে পৃথিবীর বয়স অফুরান মনে হলেও অবশ্যই তারও
নবী-রাসূলগণ জীবিকা নির্বাহের জন্য কোনো না কোনো পেশা গ্রহণ করতেন, তাঁরা অন্যের উপর নির্ভরশীল হতেন না; বরং স্বীয় হস্তে অর্জিত রিজিক ভক্ষণ করাকে পছন্দ করতেন। মহানবী সা:-কে প্রশ্ন করা হয়েছিল-
বিয়ে মানবজীবনের এক অপরিহার্য অংশ। মানব প্রজন্মের সুরক্ষা, সুষ্ঠু ও সুস্থ পরিবার গঠন এবং সামাজিক শান্তি-শৃঙ্খলার জন্য বিয়ে এক নির্বিকল্প ব্যবস্থা। সমাজের একক হচ্ছে পরিবার। বিয়ের মাধ্যমেই এই পরিবারের ভিত
যাপিত জীবনে পরস্পরের মধ্যে ঘনিষ্ঠতা ও বন্ধুত্ব মানবজীবনের অবিচ্ছেদ্য অনুষঙ্গ, যা মহান আল্লাহর অপার নিয়ামতের অন্তর্ভুক্ত। আর বন্ধু মানে জীবন চলার বাঁকে বাঁকে নানা বিষয় ও কাজের সহযোগী। এই সহযোগী