চারদিকে পরিবর্তনের ছোঁয়া লেগেছে। তাই কৃষিতেও পরিবর্তন জরুরি। শৈশবে দেখেছি—গ্রামের প্রায় প্রতিটি ঘরের গোলায় শস্যের কমতি ছিল না। বলা হতো—গোয়াল ভরা গরু, গোলা ভরা ধান, পুকুর ভরা মাছ, মাঠ ভরা
ঘেরের বাঁধ আয়ের উৎস বাগেরহাটে চিংড়ি ঘেরের বাঁধ এখন কৃষকের আয়ের উৎস। এসব বাঁধে চিংড়ি চাষিরা শাক-সবজি চাষ করে ব্যাপক সফলতা পেয়েছেন। মাছের পাশাপাশি সবজির ফলন ভালো হওয়ায় কৃষকের মধ্যে
আবহাওয়া অনুকূল আর সার সঙ্কট না থাকার ফলে কুমিল্লায় এ বছর সোনালী আঁশ পাটের বাম্পার ফলন হয়েছে। অন্যান্য বছরের তুলনায় এ বছর যথাসময়ে ভালো বৃষ্টিপাত, ভালবীজের সহজলোভ্যতা এবং সারের সঙ্কট
চলতি মৌসুমে যশোর কৃষি জোনের আওতায় ৬ জেলায় ৩৩ হাজার ৫০ হেক্টর জমিতে গ্রীষ্মকালীন শাকসবজির আবাদ হয়েছে।এ ৬ জেলা হচ্ছে যশোর, ঝিনাইদহ, মাগুরা, কুষ্টিয়া, চুয়াডাঙ্গা ও মেহেরপুর। আবাদকৃত জমিতে ৫লাখ
নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে বাণিজ্যিকভাবে কলা চাষ করে লাভের মুখ দেখছেন চাষিরা। অন্য ফলের তুলনায় কম খরচে বেশি লাভ পাওয়ায় কলা চাষাবাদে আগ্রহী হচ্ছেন চাষিরা। অনেকেই কলা চাষাবাদ করেই পরিবার নিয়ে স্বাচ্ছন্দে
নালিতাবাড়ী উপজেলায় কফি চাষ করে লাভবানের সম্ভবনা দেখছে কৃষকরা। ফলন ও বাণিজ্যিক পথ সুগম হলে সুসময়ের দুয়ার খুলে যাবে এ অঞ্চলের কৃষকদের। জেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে কৃষকরা এসে চারা নিয়ে