রাঙ্গামাটি , বান্দরবান ও খাগড়াছড়ি তিন পার্বত্য জেলার পাহাড়ের জুমে এখন চলছে পাকা ধান কাটার উৎসব। ক’দিন পর পর থেমে থেমে বৃষ্টি আর অনুকূল আবহাওয়ার কারণে এবার জুমের আবাদ ও
লালমনিরহাটে বন্যার পানি নেমে যাওয়ার পর কৃষকের ফসলের মাঠের ক্ষতচিহ্ন ভেসে উঠছে। পানিতে ডুবে পচে গেছে রোপা আমন। আবার কারও ধান বালুর স্তূপে ঢেকে গেছে। ফলে দুশ্চিন্তায় পড়েছেন তিস্তা পাড়ের
চাঁপাইনবাবগঞ্জে তিনটি নদীর পানি বেড়ে ফসল নিমজ্জিত হওয়ায় কৃষকের ৪৯ কোটি ৯৪ লাখ ৭০ হাজার ৫০০ টাকার ক্ষতি হয়েছে। সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন মাসকলাই চাষীরা। জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের প্রাকৃতিক
জেলায় বৃষ্টিতে ক্ষতিগ্রস্ত আমন ধান চাষীদের ক্ষতি পুষিয়ে দিতে পরামর্শের পাশাপাশি সরকারি সহায়তা প্রদান করা হবে বলে জানিয়েছে বরগুনা কৃষি বিভাগ। বরগুনার কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক ড. আবু সৈয়দ মো.
জেলার প্রান্তিক চাষিরা কন্দাল জাতের লতি কচু চাষ করে নিজেদের ভাগ্য বদল করেছেন। লতি কচুর দেশজুড়ে রয়েছে সুখ্যাতি । ২০২১ সালে প্রথম জেলায় কন্দাল জাতের লতি কচু চাষ হয়। এরই
মাসকলাই উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে জেলায় প্রান্তিক ১০০০ কৃষক ও কৃষাণী পচ্ছেন প্রণোদনা কর্মসূচির আওতায় বীজ ও সার। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের গোপালগঞ্জ খামারবাড়ির উপ-পরিচালক আ. কাদের সরদার এসব তথ্য জানিয়েছেন। ওই