রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখা বেশ মুশকিল। যে কোনো সময় হঠাৎ করেই বেড়ে যেতে পারে ব্লাড সুগার। যদি একবার রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যাওয়ার সমস্যা দেখা দেয়, তাহলে তা নিয়ন্ত্রণে
শরীর সুস্থ রাখতে সব ধরনের ভিটামিন গ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে। শারীরিক বিভিন্ন সমস্যার কারণ হতে পারে একাধিক ভিটামিন ও খনিজের ঘাটতি। বর্তমানে বেশিরভাগ মানুষই অস্বাস্থ্যকর খাবারে অভ্যস্ত হয়ে পড়েছেন। ফলে
পলিসিস্টিক ওভারি সিনড্রোম বা পলিসিস্টিক ওভারি ডিজিজে ভোগেন অনেক নারীই। পরিসংখ্যান মতে, ৮০ শতাংশের বেশি নারী ভোগেন এই রোগে। পিসিওস বা পলিসিস্টিক ওভারি সিনড্রোম। রোগটি কি আদৌ সারে? সারলে নিজের
হৃদপি-কে সুস্থ ও সজীব রাখতে রক্ত এক দেওয়াল থেকে অন্য দেওয়ালে প্রবাহিত হয়, তারপর তা শরীরে পাম্প করে। রক্ত এক ভালভ থেকে অন্য ভালভে যায় একটি গেইটের মধ্য দিয়ে, আর
পায়ের শিরায় টান ধরার সমস্যায় অনেকেই ভোগেন। কিছুক্ষণ পর অবশ্য তা ছেড়েও যায়। একভাবে বসে বা শুয়ে থাকা ছাড়াও নানাকারণে পায়ে টান ধরতে পারে। এমনকি এটি বড় রোগের লক্ষণও হতে
মুখের ঘা খুবই যন্ত্রণাদায়ক। ভিটামিনের ঘাটতি থেকে শুরু করে ক্যানসারের লক্ষণও কিন্তুহতে পারে মুখে ঘা বা মাউথ আলসারের লক্ষণ। সাধারণত মুখের ভেতরের ত্বকের আস্তরণে ক্ষত সৃষ্টির মাধ্যমে মাউথ আলসার বা