করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ ঝুঁকি এড়াতে এবার নোয়াখালী জেলা লকডাউন ঘোষণা করা হয়েছে। শুক্রবার বিকেলে নোয়াখালী জেলা প্রশাসক তন্ময় দাস ও করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে জেলা কমিটির সিদ্ধান্তে নোয়াখালী জেলাকে লকডাউন ঘোষণা
রংপুরের গঙ্গাচড়ায় করোনা ভাইরাস সংক্রমণ রোধে বৃহস্পতিবার উপজেলা পরিষদ হলরুমে জরুরী আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। উপজেলা নির্বাহী অফিসার তাসলীমা বেগম এর সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান রুহুল আমিন, উপজেলা
করোনভাইরাসের প্রাদুভার্ব রোধে চুয়াডাঙ্গা জেলায় প্রবেশ ও বাইরে যাওয়া বন্ধ ঘোষণা করেছে জেলা প্রসাশক। জেলা প্রশাসক মো. নজরুল ইসলাম সরকার স্বাক্ষরিত এক প্রেস নোটের মাধ্যমে বিষয়টি জানানো হয়। তবে জরুরি
করোনা ভাইরাস রোধকল্পে জেলা প্রশাসনের নির্দেশে দৌলতপুর উপজেলা প্রশাসন দৌলতপুর উপজেলায় প্রবেশের তিনটি সড়কে বেরিকেড দিয়ে বাইরের কোন যানবাহন এবং কোন মানুষকে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন। উপজেলার কুষ্টিয়া-প্রাগপুর সড়কের ভেড়ামারা অংশে,
কুড়িগ্রামে গত ২৪ ঘন্টায় ২৫ জনসহ ১৩০ জনকে হোম কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে। এরা সবাই ঢাকা ফেরত। ইতিমধ্যে ৩৩২ জনের ১৪ দিনের হোম কোয়ারেন্টাইন শেষ হয়েছে। অন্যদিকে জেলার বিভিন্ন উপজেলায় করোনা
বিএনপি’র চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের পক্ষ থেকে কুড়িগ্রামে জেলা বিএনপি’র উদ্যোগে ৫ শতাধিক কর্মহীন ও হতদরিদ্র মানুষের মাঝে চাল, ডাল, আলু, তেলসহ বিভিন্ন খাদ্য দ্রব্য