রাজনীতির মাঠে চলতি সময়ে স্বরূপকাঠি উপজেলার মধ্যে আলোচিত একটি নাম । আর সেই আলোকে আলোচিত নেতার মিশন ও ভিশন নিয়ে দুর্বার গতিতে এগিয়ে চলছে আপন মহিমায়। আর হ্যা আমরাও বলছিলাম সুপ্রিয় পাঠকের জন্য পল্লী বন্ধু হুসাইন মোহাম্মদ এরশাদের রাজনৈতিক দল জাতীয় পার্টির কথা। যদিও স্বরূপকাঠি উপজেলার মধ্যে জাতীয় পার্টির অবস্থান সাবেক সংসদ আলহাজ্ব মোঃ মনিরুল ইসলাম মুনির ভাইর সময় দারুণ সুসংগঠিত ছিল। বিগত সময়ে বলিষ্ঠ নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য বহু রথী মহারথীদের ভীড়ে সাধারণ কর্মীরা পড়তো দারুণ বিপাকে। অথচ আজ নানান চড়াই উৎরাই পার করে আবারও একটা শক্তিশালি অবস্থান তৈরী করতে সক্ষম হয়েছে জাতীয় পার্টি। আর সেই একত্রিত করার পেছনে রয়েছে একজন দক্ষ ও চৌকস নেতা। স্থানীয় নেতার রাজনৈতিক কারিশমার বদৌলতে বলিষ্ঠ নেতৃত্ব দেওয়ার ক্যাপাসিটিই আলাদা ইমেজ বহন করে আসছে। আর সেই কারণে সুপ্রিয় পাঠকের জন্য মহান কারিগর বিশিষ্ট রাজনীতিবিদের নাম না বললেই নয় কিন্তু। স্বরূপকাঠি উপজেলার মধ্যে দলকে চাঙা করার গুরুত্বপূর্ণ মিশনে রয়েছে। আর সেই থেকে পিরোজপুর-২ সংসদীয় আসনে (ভান্ডারিয়া-কাউখালি-নেছারাবাদ) আসনের জন্য যোগ্য প্রার্থী হিসেবে সময়ের সাহসী ও আলোচিত মোঃ জাফর ইকবাল নিরবকে। বর্তমান সময়ে জাতীয় পার্টির নেতা হিসেবে নেতা কর্মীদের পাশাপাশি ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে বিভিন্ন মসজিদেও সাহায্য সহযোগিতা করে যাচ্ছে যত্রতত্র ভাবে। মানবতার সেবায় নিয়োজিত রয়েছে স্বরূপকাঠি উপজেলার গর্ব মোঃ জাফর ইকবাল নিরব। বরসাকাঠী গাববাড়ী মসজিদে আর্থিক সহযোগিতা করে। পাশাপাশি ভান্ডারিয়া ও কাউখালিতেও মানবতার সেবায় নিয়োজিত রয়েছে। এছাড়াও সুটিয়াকাঠীর বহু মসজিদ ও উপজেলার বিভিন্ন মন্দিরে আর্থিক সহযোগিতা করে যাচ্ছে সুকৌশলে। প্রয়াত চেয়ারম্যান সফল রাষ্ট্র নায়ক হুসাইন মোহাম্মদ এরশাদের নীতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে কেন্দ্রীয় কমিটির শীর্ষ নেতৃবৃন্দের প্রধান চাওয়া জনগণের ভোটের অধিকার ফিরিয়ে দেওয়া। অবাধ সুষ্ঠু ভোটের দাবী আদায়ে জাতীয় পার্টি কঠিন ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে আর সেই কারণে জাতীয় পার্টির শীর্ষ নেতাদের মধ্যে পদ মর্যাদা নিয়ে একটু আধটু টালমাটাল অবস্থায় আছে। অথচ এতকিছুর পরেও জাতীয় পার্টি ৬৮ হাজার গ্রামের সাধারণ মানুষের ভালবাসার স্থান নিয়ে দারুণ খোশমেজাজে। ইতিমধ্যে জাতীয় পার্টি সমগ্র বাংলাদেশের মধ্যে ৩০০ সংসদীয় আসনে প্রার্থী দিতে দারুণ মরিয়া। স্বরূপকাঠি উপজেলার মধ্যে জাতীয় পার্টির যোগ্য প্রার্থীর মধ্যে একমাত্র মোঃ জাফর ইকবাল নিরবের নামই বেশি বেশি উচ্চারিত হচ্ছে। পাশাপাশি ভান্ডারিয়া ও কাউখালি উপজেলার মধ্যেও একটা সুপরিচিতি রয়েছে। সদা হাস্য উজ্জ্বল এবং দারুণ ব্যাক্তিত্ব সম্পন্ন প্রার্থী মোঃ জাফর ইকবাল নিরব। পল্লী বন্ধু হুসাইন মোহাম্মদ এরশাদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে চলতি সময়ে জাতীয় পার্টি জেলা সহ স্ব স্ব উপজেলার মধ্যে একটা দারুণ পরিবেশ তৈরি করতে সক্ষম হয়েছে। আর সেই সূত্র ধরেই পিরোজপুর-২ আসনে স্বরূপকাঠি উপজেলার মধ্যে আলোচনায় উঠে এসেছে একটি নাম। আর সেই সুপরিচিত নেতার নাম জাফর ইকবাল নিরব। নিঃসন্দেহে যোগ্য প্রার্থী বলা যায় পিরোজপুর-২ আসনের জন্য। সুটিয়াকাঠীর কৃত্তি সন্তান সাবেক মেধাবী ছাত্র মোঃ জাফর ইকবাল নিরব।চলতি সময়ে স্বরূপকাঠি উপজেলার মধ্যে একটা রোল মডেল হিসেবে নিজেকে ফুটিয়ে তুলতে সক্ষম হয়েছে। আর সেই কারণে কেন্দ্রীয় কমিটির নেতা মোঃ জাফর ইকবাল নিরব পিরোজপুর-২ আসনের জন্য জোর দাবীদার। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা গণ মাধ্যম কর্মীদের বলেন, সুশিক্ষায় শিক্ষিত নেতা মোঃ জাফর ইকবাল নিরব নিঃসন্দেহে যোগ্য প্রার্থী। লাঙ্গল প্রতীকের জোর দাবীদার। এব্যাপারে কথা হয় স্বরূপকাঠি উপজেলার গর্ব এবং কৃত্তি সন্তান মোঃ জাফর ইকবাল নিরবের সাথে গণমাধ্যম কর্মীদের। তিনি অকপটে বলেন আমি পল্লী বন্ধু হুসাইন মোহাম্মদ এরশাদের আদর্শের গড়া দল জাতীয় পার্টির নীতির প্রতি শ্রদ্ধাশীল।আমি মনোনয়ন প্রত্যাশী পিরোজপুর-২ আসন ও ঢাকার ধানমন্ডি থেকে। ভান্ডারিয়া ও কাউখালী দুই উপজেলার চেয়ে আমার উপজেলা ভোট অনেক বেশি। এ ব্যাপারে এলাকার বহু সুশীল সমাজের শীর্ষ নেতৃবৃন্দ বলেন, যোগ্য বিবেচনার উপর যাচাই বাছাই করে শীর্ষ নেতাদের মধ্যে স্বরূপকাঠি উপজেলার গর্ব কেন্দ্রীয় কমিটির নেতা মোঃ জাফর ইকবাল নিরবের উপর সবুজ সংকেত। আর সেই কারণে স্বরূপকাঠি উপজেলার সাধারণ মানুষ বেজায় খুশি।