সোমবার, ২০ জানুয়ারী ২০২৫, ০৩:৫৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম ::
পুঁইশাক চাষে সফল সুফিয়া, আগ্রহী হচ্ছে অন্য কৃষকরাও অতিরিক্ত টোল আদায় করলেই ইজারা বাতিল-ভোলায় উপদেষ্টা সাখাওয়াত কৃতি ফিরোজীকে বাঁচাতে সাভারে চ্যারিটি কনসার্ট আওয়ামী লীগের সাথে দ্বন্দ্ব নাই, যারা অন্যায় করেছে তাদের বিচার চাই-আব্দুল আউয়াল মিন্টু জলঢাকায় গণঅধিকার পরিষদের গণসমাবেশ সোনারগাঁওয়ে মাসব্যাপি লোককারুশিল্প মেলা ও লোকজ উৎসব শুরু শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানে ৮৯তম জন্মদিন উপলক্ষে আগৈলঝাড়া বিএনপি’র উদ্যোগে আনন্দ র‌্যালি পায়রা তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ক্ষতিগ্রস্তুদের অবস্থান কর্মসূচি জামালপুর পৌরসভার ৭নং ওয়ার্ড বিএনপির আয়োজনে দুস্থদের মাঝে কম্বল বিতরণ ভুট্টা চাষে দেশের শীর্ষে চুয়াডাঙ্গা: ৫৯,৬৫৬ হেক্টর জমিতে আবাদ

জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনের আওতায় এনে সহায়ক কর্মচারী অন্তর্ভুক্ত ও বিচার বিভাগের আলাদা সচিবালয় গঠনের নিমিত্তে দাবি পেশ

মোঃ ছালাহ্ উদ্দিন (সোনাগাজী) ফেনী
  • আপডেট সময় সোমবার, ২৫ নভেম্বর, ২০২৪

অধস্তন আদালত/ট্রাইব্যুনালে কর্মরত কর্মচারীদের জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনের আওতায় এনে সহায়ক কর্মচারী হিসেবে অন্তর্ভুক্ত ও বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় গঠনের নিমিত্তে দাবীনামা পেশ করেন কমিটিবৃন্দ। বাংলাদেশ জুডিসিয়াল স্টেনোগ্রাফার এসোসিয়েশন এর সভাপতি শেখ মো: আহছানুল হক, উপদেষ্টা মো: শাহ আলম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ সালাহ্ উদ্দিন ও সাংগঠনিক সম্পাদক মো: নোমান আবেদীন সহ ০৪ সদস্যের একটি টিম বিগত ২৪/১১/২০২৪খ্রি. বিচার বিভাগীয় সংস্কার কমিশনের মাননীয় সচিব মহোদয়, আইন ও বিচার বিভাগের আইন সচিব মহোদয়, বাংলাদেশ জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনের সচিব মহোদয় এবং বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণ ইন্সটিটিউটের পরিচালক (প্রশাসন) মহোদয় ও পরিচালক (প্রশিক্ষণ) মহোদয়ের সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ করে অধস্তন আদালত/ট্রাইবুনালে কর্মরত স্টেনোগ্রাফারবৃন্দের বিভিন্ন দাবী সহ সামগ্রিকভাবে কর্মরত সকল কর্মচারীদের বিভিন্ন দাবী দাওয়া পেশ করেন। উক্ত দাবীসমূহের মধ্যে অন্যতম দাবী হলো-অধস্তন আদালত/ট্রাইব্যুনালের কর্মচারীদের জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনের সহায়ক কর্মচারী হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা এবং বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় গঠন করা। বাংলাদেশ জুডিসিয়াল স্টেনোগ্রাফার এসোসিয়েশন এর সভাপতি জনাব শেখ মোঃ আহছানুল হক সংস্কার কমিটির কাছে অধস্তন আদালত/ট্রাইব্যুনালের বিভিন্ন বৈষম্যের কথা তুলে ধরে বলেন যে, অধস্তন আদালতের ফিডার পদধারী কর্মচারীদের পদোন্নতির জন্য মাত্র গুটি কয়েক প্রশাসনিক কর্মকর্তা’র পদ রয়েছে। উক্ত পদে ২০% কোটায় স্টেনোগ্রাফারদের ২০/২২ বছর পর প্রশাসনিক কর্মকর্তা পদে পদোন্নতির সুযোগ রাখা হয়েছে। কোটা স্বল্পতার কারণে উক্ত পদধারীদের সিংহভাগই পদোন্নতি না পেয়ে অবসরে চলে যাচ্ছেন, যা অত্যন্ত দুঃখজনক। উক্ত পদধারীগণ ফিডার পদ হিসেবে চাকুরিকাল ০৫বছর করার দাবী জানান। এছাড়াও দেশের অধস্তন আদালতের নেজারত/হিসাব/রেকর্ড/ অনুলিপি/লাইব্রেরি/জেএম শাখাসমূহ এবং দেশের প্রত্যেকটি ট্রাইব্যুনালে ০১ টি করে “প্রশাসনিক কর্মকর্তা” র পদ সৃজন করাসহ অন্যান্য নতুন পদ সৃজন করার দাবী করেন। সভাপতি শেখ মোঃ আহছানুল হক আরো জানা যে, ট্রাইব্যুনালের স্টেনোগ্রাফারদের নিজ দায়িত্বের অতিরিক্ত হিসেবে একাধিক পদের দায়িত্ব পালন করতে হয়, সেখানে আরো জনবল নিয়োগ করা প্রয়োজন। তিনি আরো বলেন বিচার বিভাগের কর্মচারীরা ৩০% জুডিসিয়াল ভাতাসহ অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা হতে বঞ্চিত রয়েছেন। জজ কোর্ট এর ১৯৮৫ ও ১৯৮৯ এবং জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেসির ২০০৮ সালের নিয়োগ বিধি সংশোধন করে সকল কর্মচারীদের জন্য জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনের নিয়ন্ত্রনে সহায়ক কর্মচারীদের একটি আধুনিক কমন নিয়োগ ও পদোন্নতির বিধিমালা প্রনয়নের জন্য জোর দাবী করেন।




শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর









© All rights reserved © 2020 khoborpatrabd.com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com