পটুয়াখালী জেলার বৃহত্তর গলাচিপা সদর ইউনিয়নের আ’লীগ সভাপতি ও ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মোঃ জাহাঙ্গীর হোসেন টুটু যৌবনের শুরু ২০০৭-০৮ সাল থেকে স্থানীয় পর্যায়ে ইউপি সদস্য, পৌর কাউন্সিলর, পরবর্তীতে ইউনিয়ন আ’লীগের সভাপতি নির্বাচিত হয়ে গত ১১ নভেম্বর ২০২১ সালে ইউপি নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে দায়িত্ব পেয়ে মানুষের কল্যাণে আইন, শালিসী, সামাজিক বিচার ব্যবস্থা, ইউনিয়ন আদালতের কার্যক্রমের সাথে সাথে গলাচিপা সদর ইউনিয়নের প্রতিটি ওয়ার্ডে বরাদ্ধ পাওয়া অর্থ, নিজস্ব রাজস্ব আয়, টিআর, কাবিখা-কাবিটা সহ অতি দরিদ্র ও পিছিয়ে পড়া পরিবারের রাষ্ট্রীয় সুযোগ সুবিধা, শিক্ষার উন্নয়ন, কৃষি উন্নয়ন, স্বাস্থ্য সেবা, শীতার্থদের মাঝে কম্বল বিতরণ প্রভৃতি বিষয়ে বলিষ্ট ভূমিকা পালন করায় জনমনে তার গ্রহণযোগ্যতা ক্রমে ক্রমে বেড়েই চলছে। রাজনৈতিকভাবে কাউন্সিলের মাধ্যমে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের চেয়ে ব্যাপক ভোটের ব্যবধানে দলের সভাপতি নির্বাচিত হয়।
তারই ধারাবাহিকতায় প্রতিটি ওয়ার্ড কমিটি, ইউনিয়ন কমিটি ও ভোটারদের কাছে জাহাঙ্গীর হোসেন টুটু একটি বিশেষ নামের ব্যক্তি হিসেবে পরিচিতি লাভ করে। হিন্দু-মুসলিম বা জাতিগত ভেদাভেদ তিনি বোঝেন না। বর্তমান সময়ে এবং আগামী সময়ে তার নেতৃত্বে ও জনসেবার বিষয়ে তার প্রচেষ্টা আন্তরিকতার সাথে কাজ করার অঙ্গীকার প্রকাশ করে। তার পূর্ব পুরুষরা ইউনিয়ন পরিষদ, পৌরসভা ও রাজনৈতিক নেতৃত্ব দিয়ে কাজ করেছে। গলাচিপা উপজেলা আ’লীগ, জেলা ও কেন্দ্রীয় পর্যায়ে তার পরিচিতি রয়েছে। গলাচিপা সদর চেয়ারম্যান মোঃ জাহাঙ্গীর হোসেন টুটু তার ইউনিয়নে বিভিন্ন উন্নয়ন কাজে প্রেসক্লাব সভাপতি ও সিনিয়র সাংবাদিক হিসেবে তার নিজ ইউনিয়নের চরখালী মাধ্যমিক স্কুল ও বিভিন্ন উন্নয়ন কাজের পরিদর্শনে নিয়ে যায়। তিনি চরখালী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি হয়ে বিভিন্ন উন্নয়ন কাজ, মাঠ ভরাট, টয়লেট নির্মান সহ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের উন্নয়ন বিষয়ে অবদান রেখে চলছে। যা সরজমিনে দেখতে পাই। তার ইউনিয়নের বিভিন্ন ছোট ছোট বাজার গুলোতে উপস্থিত জনতা, স্কুলের শিক্ষক, বয়স্ক ব্যক্তি, ইমাম চেয়ারম্যানের আন্তরিকতার কথা প্রকাশ করে। আবার ভিন্নভাবে তার রাজনৈতিক ও ইউনিয়নের প্রতিপক্ষরা তাকে জনমানুষের সমর্থনের বিরুদ্ধে গুপ্ত ঘাতকের মত ষড়যন্ত্র করে চলছে। এছাড়া নানা মিথ্যা, ভিত্তিহীন, বানোয়াট, আজগুবী কথা বলে গোপণে প্রচার চালাচ্ছে। অবশ্য তাদের সংখ্যা অতি নগন্য। ব্যক্তি জীবনে মানুষের সাথে ক্ষমতার অপব্যবহার করেনি। তার পরিষদে যেকোন ব্যক্তি প্রয়োজনে আসে, তা তিনি গরীব-ধনী-সকলের সাথে হাস্যউজ্জলভাবে ব্যবহার করে। উপজেলা প্রশাসন সকল দপ্তর চেয়ারম্যানকে উন্নয়ন কাজে সহায়তা করে। গলাচিপা সদর ইউনিয়ন পরিদর্শনে যেয়ে তার প্রতি মানুষের এবং তার পরিষদের সদস্য, চৌকিদার, দফাদার সকলেই সাক্ষাতকারে জানালো, আমাদের চেয়ারম্যান খুব ভালো মানুষ। সুখে-দুঃখে তিনি মানুষকে আর্থিক সহায়তা দিয়ে মানুষের উপকার করেন। অনেক রাজনৈতিক মোকাবেলা ও ইউনিয়নের ষড়যন্ত্রকারীদের বিষয়ে জানান যে, রাষ্ট্রের সকল পর্যায়ে ভাল মন্দের আলোচনা-সমালোচনা থাকবে। তবে তা তিনি শত্রুতার দৃষ্টিভঙ্গি থেকে কিছু মনে করেন না। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার বিরোধী দলের সমালোচনার বাহিরেও তিনি যেভাবে দেশকে সমৃদ্ধি করে চলছে আমিও তেমনি আমার নিজ ইউনিয়নের জনগণের জনকল্যানে উন্নয়ন অব্যহত রাখার প্রচেষ্টা চালিয়ে যাব। নির্লোভ সদর চেয়ারম্যানের মানুষের কল্যানে স্বার্থ ভুলে এগিয়ে চলার প্রত্যাশা ব্যক্ত করছি। শুভ হোক আগামী পথচলা এবং দেশের উন্নয়ন ও মানুষের সেবায় এগিয়ে চলার প্রত্যাশা ব্যক্ত করছি।