মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ০২:৪৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম ::
ভোলার বিভিন্ন চরাঞ্চল অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখরিত লালমোহনে ডা. আজাহার উদ্দিন ডিগ্রি কলেজের সভাপতিকে সংবর্ধনা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শহিদ ও আহতদের স্মরণে স্মরণসভা সিংড়ায় পরিবেশ রক্ষার্থে ৫৩৬টি ডাস্টবিন বিতরণ কাজী আজিম উদ্দিন কলেজে শিক্ষার্থীদের সাথে ছাত্রদলের ৩১ দফা নিয়ে মতবিনিময় সভা পটুয়াখালীতে শিক্ষক দম্পতি হত্যাকান্ডের মূল রহস্য উদঘাটনের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন টুঙ্গিপাড়ায় ভিক্ষুক ও হতদরিদ্রদের আত্মকর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করলো সমাজসেবা অফিস জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনের আওতায় এনে সহায়ক কর্মচারী অন্তর্ভুক্ত ও বিচার বিভাগের আলাদা সচিবালয় গঠনের নিমিত্তে দাবি পেশ দাউদকান্দিতে সড়কের মাটি ধসে পড়ল খালে, দুর্ঘটনার আশংকা সীতাকুন্ডে বিতর্কিত মাদ্রাসা পরিচালকের করা মিথ্যা মামলার বিরুদ্ধে মানববন্ধন

রণক্ষেত্র লামা! ওসি সহ আহত ১৫

তৈয়ব আলী লামা (বান্দরবান)
  • আপডেট সময় বৃহস্পতিবার, ১৪ অক্টোবর, ২০২১

কুমিল্লা পূজামন্ডপে পবিত্র কুরআন অবমাননার প্রতিবাদে বান্দরবানের লামায় মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সভা করেছে উপজেলার সর্বস্তরের তৌহিদী জনতা। বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ৯টায় লামা উপজেলা পরিষদের সামনে সড়কে এই প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত হয়। লামা কোর্ট জামে মসজিদের ইমাম মাওলানা আজিজুল হক এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় বক্তব্য রাখেন লামা পৌরসভার মেয়র মোঃ জহিরুল ইসলাম, লামা বাজার কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের ইমাম মাওলানা মোঃ ইব্রাহিম সহ প্রমূখ। প্রতিবাদ সভার পরপরই তৌহীদি জনতা একটি বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে উপজেলা পরিষদের সামনে থেকে লামা বাজার প্রদক্ষিণ করে। এ সময় মিছিলটি মাছ বাজারের মোড়ে গেলে কে বা কারা বিল্ডিং এর উপর থেকে মরিচের গুড়া,গরম পানি আর ইট মারতে থাকে এর প্রতিবাদে বিক্ষোভকারীরা ভাংচুর শুরু করে। কয়েক হাজার মানুষ প্রায় ২/৩ ঘন্টা ব্যাপী লামা বাজার কেন্দ্রীয় হরি মন্দিরের আশপাশে ভাংচুর ও তান্ডব চালায়। এসময় লামা থানা পুলিশের অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ মিজানুর রহমান ও পথচারি সহ ১৪/১৫ এর অধিক আহত হয়। গুরুতর আঘাত পাওয়ায় অফিসার ইনচার্জ কে উন্নত চিকিৎসার জন্য চমেক হাসপাতালে রেফার করা হয়েছে। অন্যান্য আহতদের লামা সরকারি হাসপাতালে ও আলিঙ্গন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে সেনাবাহিনী, পুলিশ, আনসার ও স্থানীয় জনপ্রতিনিধি। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আইন শৃঙ্খলা বাহিনী কর্তৃক অর্ধশত ফাঁকা গুলি (টিয়ারশেল ও রাবার বুলেট) নিক্ষেপ করা হয়। এদিকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে লামা উপজেলা চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল, লামা পৌরসভা মেয়র মোঃ জহিরুল ইসলাম ও লামা উপজেলা নির্বাহী অফিসার মাঠে রয়েছে। দীর্ঘ ৫ ঘন্টা পর পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয় সেনাবাহিনী।




শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর









© All rights reserved © 2020 khoborpatrabd.com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com