মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ০২:৩৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম ::
ভোলার বিভিন্ন চরাঞ্চল অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখরিত লালমোহনে ডা. আজাহার উদ্দিন ডিগ্রি কলেজের সভাপতিকে সংবর্ধনা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শহিদ ও আহতদের স্মরণে স্মরণসভা সিংড়ায় পরিবেশ রক্ষার্থে ৫৩৬টি ডাস্টবিন বিতরণ কাজী আজিম উদ্দিন কলেজে শিক্ষার্থীদের সাথে ছাত্রদলের ৩১ দফা নিয়ে মতবিনিময় সভা পটুয়াখালীতে শিক্ষক দম্পতি হত্যাকান্ডের মূল রহস্য উদঘাটনের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন টুঙ্গিপাড়ায় ভিক্ষুক ও হতদরিদ্রদের আত্মকর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করলো সমাজসেবা অফিস জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনের আওতায় এনে সহায়ক কর্মচারী অন্তর্ভুক্ত ও বিচার বিভাগের আলাদা সচিবালয় গঠনের নিমিত্তে দাবি পেশ দাউদকান্দিতে সড়কের মাটি ধসে পড়ল খালে, দুর্ঘটনার আশংকা সীতাকুন্ডে বিতর্কিত মাদ্রাসা পরিচালকের করা মিথ্যা মামলার বিরুদ্ধে মানববন্ধন

কমলগঞ্জে ১০ টাকার কলার হালি ৩০টাকা

আব্দুল বাছিত খান কমলগঞ্জ :
  • আপডেট সময় মঙ্গলবার, ৫ এপ্রিল, ২০২২

কমলগঞ্জ উপজেলার শমশেরনগর, ভানুগাছ ও স্থানীয় বিভিন্ন বাজার সমুহে হঠাৎ করে কলার দাম অস্বাভাবিক হয়ে উঠছে। সরকারীভাবে কলার দাম নির্ধারণ না থাকায় যে যেভাবে সম্ভব ভোক্তাদের কাছ থেকে দাম আদায় করে নিচ্ছে। এতে দিশেহারা হয়ে পড়ছেন রোজাদার ভোক্তা সাধারণ। রমজান মাসকে শুরু করে ব্যবসায়ীরা বাড়তি সুযোগ আদায় করে নিচ্ছেন। সরেজমিন উপজেলার বাজার ঘুরে দেখা যায়, বাজারের বিভিন্ন স্থানে স্থানে ব্যবসায়ীরা কলা সাজিয়ে রেখেছেন। এরমধ্যে চাম্পাকলা ও সাগর কলার সংখ্যাই বেশি। পাঁকা কলার পাশাপাশি গাছ থেকে কেটে আনা কাছা কলার ছড়িও রাখা হয়েছে। তবে সেগুলো গর্তে রেখে কিংবা কেমিক্যালের মাধ্যমে পাকানোর পর চড়া দামে বিক্রি করা হচ্ছে। রমজানের বাজার থাকায় হাটবাজার সমুহেও কলার ব্যাপক উপস্থিতি লক্ষ্য করা গেছে। তবে কোথাও দাম কম দেখা যায়নি। ছোট সাইজের এক ডজন পাকা চাম্পা কলা ৮০ থেকে ৯০ টাকা হারে বিক্রি করা হচ্ছে। আবার এক হালি ২৫ টাকা থেকে ৩০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। সাগর কলার ক্ষেত্রে এক হালি ৪০ টাকা হিসাবে বিক্রি করা হচ্ছে। তবে বাজারের এসব কলার অধিকাংশই কৃত্রিমভাবে পাকানো ও নিম্নমানের রয়েছে বলে স্থানীয়দের অভিমত। শমশেরনগর বাজারের রোজদারী ভোক্তা শাহীনুর বেগম, শামসুল ইসলাম ও জমশেদ আলী বলেন, কিছুদিন আগেও যে চাম্পা কলার হালি ছিল ১০/১৫ টাকা রমজান মাস শুরু হতে না হতেই এখন সেই কলার হালি ৩০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। তারা আরও বলেন, কলা ব্যবসায়ীদের কেউ তদারকি না করায় ব্যবসায়ীরা যার যার মতো দাম আদায় করে নিচ্ছে। এতে আমাদের মতো নিম্ন আয়ের রোজাদার লোকেরা দিশেহারা হয়ে পড়েছেন। শমশেরনগর বাজার বনিক কল্যাণ সমিতির সভাপতি আব্দুল হান্নান রমজানে কলার দাম বৃৃদ্ধির সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, সুযোগ বুঝে যে যার মতো রোজদারী গ্রাহকদের কাছ থেকে কলার দাম আদায় করে নিচ্ছেন। তবে এসব বিষয় দেখভালের দায়িত্ব আমাদের নয়। এ ব্যাপারে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর, মৌলভীবাজার জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মো. আল আমীন বলেন, আসলে বাজার ঘুরে দেখা গেছে কলার দাম বেশি। তবে সরকারীভাবে কলার দাম নির্ধারণ করা না থাকায় কিছুটা সমস্যা হচ্ছে। তারপরও কোথাও অতিরিক্ত কলার দাম নেয়া হলে তদন্তপূর্বক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।




শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর









© All rights reserved © 2020 khoborpatrabd.com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com