মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ০৩:৩২ অপরাহ্ন
শিরোনাম ::
ভোলার বিভিন্ন চরাঞ্চল অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখরিত লালমোহনে ডা. আজাহার উদ্দিন ডিগ্রি কলেজের সভাপতিকে সংবর্ধনা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শহিদ ও আহতদের স্মরণে স্মরণসভা সিংড়ায় পরিবেশ রক্ষার্থে ৫৩৬টি ডাস্টবিন বিতরণ কাজী আজিম উদ্দিন কলেজে শিক্ষার্থীদের সাথে ছাত্রদলের ৩১ দফা নিয়ে মতবিনিময় সভা পটুয়াখালীতে শিক্ষক দম্পতি হত্যাকান্ডের মূল রহস্য উদঘাটনের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন টুঙ্গিপাড়ায় ভিক্ষুক ও হতদরিদ্রদের আত্মকর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করলো সমাজসেবা অফিস জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনের আওতায় এনে সহায়ক কর্মচারী অন্তর্ভুক্ত ও বিচার বিভাগের আলাদা সচিবালয় গঠনের নিমিত্তে দাবি পেশ দাউদকান্দিতে সড়কের মাটি ধসে পড়ল খালে, দুর্ঘটনার আশংকা সীতাকুন্ডে বিতর্কিত মাদ্রাসা পরিচালকের করা মিথ্যা মামলার বিরুদ্ধে মানববন্ধন

কাজী কমর উদ্দিন গভ: ইনস্টিটিউশনের নাম এখনও কেন কে কে গভ: ইনস্টিটিউশন

হুমায়ুন কবির মুন্সীগঞ্জ :
  • আপডেট সময় সোমবার, ৯ মে, ২০২২

সকল সরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সংক্ষিপ্ত আকার থেকে পূর্ণ নামে নাম করণ করা হলেও অজ্ঞাত কারণে মুন্সীগঞ্জ জেলার অন্যতম বিদ্যাপীঠ কে কে (কাজী কমর উদ্দিন) গভ: ইনস্টিটিউশনটির নাম যা পূর্বে ছিল তাই আছে। রোববার (০৯ মে) পর্যন্ত স্কুলটির নামের কোন পরিবর্তন হয়নি। অথচ এভিজেএম (আলবার্ট ভিক্টোরিয়া যোতিন্দ্র মোহন) সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়টির নাম পরিবর্তন হয়েছে। কিন্তু আমাদের বালক বিদ্যালয়টির প্রধান শিক্ষক মো: মুনসুর রহমান খান সরকারি আদেশের বিরুদ্ধে বৃদ্ধাঙ্গুল দেখিয়ে এখন পর্যন্ত পূর্বের নামই বহাল রেখেছেন। বিষয়টি আইনী পদক্ষেপ নেয়া প্রয়োজন বলে মনে করছি। কে. কে গভ. ইনস্টিটিউশনে শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে টিফিন ফিসহ অতিরিক্ত অর্থ আদায়ের অভিযোগে প্রতিষ্ঠানটির প্রধান শিক্ষকের নানান অনিয়মে ক্ষুব্দ শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা। করোনাকালিন সময়ে মুন্সীগঞ্জের কে কে গভ. ইনিস্টিটিউশনের প্রধান শিক্ষক মো: মুনসুর রহমন খান কোন প্রকার বেতন কার্ডে টাকা উল্লেখ না করে শিক্ষার্থীর কাছ থেকে আদায় করেছে ৮৮৫ থেকে ১০৮০ টাকা করে। বিষয়টি নিয়ে একাধিক পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশিত হলেও অজ্ঞাত কারণে তার বিরেুদ্ধে কোন ধরনের আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে না। স্কুলের জায়গায় দোকান বরাদ্ধ দিয়ে টাকা আত্মসাৎ করা, গাছ বিক্রি করা থেকে শুরু করে নানা ধরনের অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে। সাংবাদিকদের অনুসন্ধানে বেরিয়ে আসে প্রতিষ্ঠানটির প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে নানা অনিয়ম এবং দূর্নীতির তথ্য। এ বিষয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়। প্রতিবেদন প্রকাশের পর বিষযটি গুরুত্বসহকারে দেখছে জেলা প্রশাসন। অন্যদিকে সংবাদ প্রকাশের পর কে.কে গভ.ইনস্টিটিউশনের প্রধান শিক্ষকের অনিয়মের বিষয়টি টপ অব দ্যা টাউনে পরিনত হয়। চায়ের দোকান থেকে শুরু করে সর্ব মহলে বইছে সমালোচনার ঝড়। সরকারী নীতিমালার অপেক্ষা না করে উর্ধতন কর্মকর্তাদের পরামর্শ না নিয়ে অর্থ আদায়ের মিশনে সফল হয়েছেন প্রধান শিক্ষক মো: মুনসুর রহমান খান। একটার পর একটা অন্যায় করেই যাচ্ছেন এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধান। কিন্তু কর্তৃপক্ষ কেন তার ব্যাপারে উদাসীন বিষয়টি সকল জনগণ মিডিয়ার মাধ্যমে জানতে চায়। দেশ ব্যাপী সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সংক্ষিপ্ত নাম পরিবর্তন করে পূর্ণ নাম ব্যবহারের বিষয়ে প্রতিষ্ঠানটির প্রধান শিক্ষক মো: মুনসুর রহমান খান জানান, সব যায়গায়ই ব্যবহার করা হচ্ছে। তবে সামনের গেইটের বিষয়টি অনেক ব্যয় বহুল তাই এটা করা হয়নি। এই স্কুলটির প্রধান শিক্ষক কোন অন্যায়কেই অন্যায় মনে করেন না।




শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর









© All rights reserved © 2020 khoborpatrabd.com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com